রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সৈয়দপুর (নীলফামারী) থেকে নজির হোসেন নজু : নীলফামারীর সৈয়দপুরে গো-খাদ্য খড়ের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। সা¤প্রতিক বন্যার পর গো-খাদ্য সঙ্কটে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন খামারি ও গরু লালন-পালনকারীরা। গো-খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও খড়ের আকাশছোঁয়া দাম ভাবনায় ফেলেছে তাদের। এবারের ভয়াবহ বন্যায় ঘাস মরে গেছে, কোথাও পচে গেছে। বিকল্প খাদ্য হিসেবে বাজারে প্রচলিত খাবারের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। চোকর, ভুসি, খৈল, চালের খুদ, চানার খোসা প্রভৃতির দাম অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকায় কুলাতে পারছেন না তারা। অনেকে পশুখাদ্য কিনতে না পেরে গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন।
উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের কাঙ্গালপাড়া গ্রামের কৃষক তৌহিদুল ইসলাম জানান, বন্যায় আশেপাশের জমিতে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকায় ঘাস মরে গেছে। ফলে গরুর ঘাস পাওয়া যাচ্ছে না। অতিরিক্ত টাকা দিয়েও গো-খাদ্য খড় কেনা সম্ভব হচ্ছে না। তাই বাড়িতে লালনপালন করা দুটি গরু বিক্রি করে দেয়ার জন্য ঢেলাপীর হাটে এনেছেন। ঢেলাপীরহাট ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিমণ ৪০০ টাকা হিসাবে খড়ের স্ত‚প দেয়া হয়েছে। আর এক ট্রলি খড় বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকায়। এক পোন অর্থাৎ (৮০টি আটি) বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায়। যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। খড়বিক্রেতা রহিমুদ্দিন জানান, দ্বিগুণ দাম দিয়েও খড় পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ এবারের ভয়াবহ বন্যায় খড় ও কাড়ি প্রায় পচে গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।