পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফেনীতে এ বছর ১ লাখ ৭১ হাজার ২১০ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের আশা করছে জেলা কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর। এবারের আমন মৌসুমে কৃষি বিভাগের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১ হাজার ১১০ হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে।
তবে দফায় দফায় বৃষ্টিতে ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৫শ ৭ হেক্টর জমির আমন ফসলের। ক্ষতি হলেও ফলন বাড়ার যে সম্ভাবনা তাতে দারুণ খুশি কৃষকরা। এদিকে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অতিরিক্ত অর্জনে সন্তুষ্ট কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তরও। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, চলতি আমন মৌসুমে কৃষি বিভাগ জেলাব্যাপি ৬৪ হাজার ১০৫ হেক্টর জমিতে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। অথচ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আমন আবাদ হয়েছে ৬৫ হাজার ২১৫ হেক্টর জমিতে।
এক্ষেত্রে দুটি উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় খানিকটা কম আবাদ হলেও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে অন্য ৪টি উপজেলা। সদর উপজেলায় ১৬ হাজার ১২০ হেক্টর, সোনাগাজীতে ২০ হাজার ৬০০ হেক্টর, দাগনভূঞায় ৭ হাজার ৭৩০ হেক্টর, ফুলগাজীতে ৬ হাজার ১০০ হেক্টর, ছাগলনাইয়ায় ৯ হাজার ১৬০ হেক্টর ও পরশুরামে ৫ হাজার ৫০৫ হেক্টর জমিতে আবাদ করা হয়েছে। ফলে চাষাবাদকৃত জমি থেকে ১ লাখ ৭১ হাজার ২১০ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় সোয়া ৭ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন উপ-পরিচালকের কার্যালয়ের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় কান্তি সেন।
জানতে চাইলে কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর ফেনীর উপ-পরিচালক ড. মো. খালেদ কামাল বলেন, গত কয়েক বছর ফেনীতে উচ্চ ফলনশীল জাতের আমন আবাদ বেড়েছে। তাছাড়া কৃষি বিভাগ নিয়মিত কৃষকদের প্রশিক্ষণ, সভা-সমাবেশ ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতন করার কাজ করছে। এতে ফসলের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণে মনোযোগী হয়েছে আর বর্তমানে ফসলের উপযুক্ত মূল্য পাওয়ায় আবাদে আগ্রহী হয়ে উঠছে কৃষকরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।