রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
শেরপুর জেলা সংবাদদাতা : পুলিশের বাধার মুখে শেরপুরে বিএনপির ৭ নভেম্বরের আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৭ নভেম্বর শেরপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি মাহমুদুল হক রুবেলের সভাপতিত্বে শুরু করা হয়। এসময় পুলিশ এসে সমাবেশ বন্ধ করতে গেলে পুলিশের বাধার মুখে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. হযরত আলী, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট রাকিব, অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ বাদল, আওয়াল চৌধুরী, আক্রামুজ্জামান রাহাত প্রমুখ। সভাপতির বক্তব্যে জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি মাহমুদুল হক রুবেল বলেন, সিপাহি জনতার বিপ্লবের মাধ্যমেই এ দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছিল। চালু হয়েছে বহুদলীয় গণতন্ত্র। বন্ধ হয়েছে একদলীয় বাকশালী শাসন ব্যবস্থা। এর সুফল এখন আওয়ামী লীগসহ সব রাজনৈতিক দল পাচ্ছে। আজ ইনু সাহেবরা বড় বড় কথা বলেন, একদলীয় বাকশাল সরকার থাকলে তারাও এ দেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেতেন না, মন্ত্রী হতে পারতেন না। তিনি আরো বলেন, সরকার জানে এ দেশের মানুষ তাদেরকে ভোট দেবে না। তাই তারা ৫ জানুয়ারি মতো যেনতেন প্রহসনের ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। কিন্তু তাদের এ উদ্দেশ্য সফল হবে না। এ দেশের মানুষ আবার তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেতে বিএনপিকেই ভোট দেবে।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. হযরত আলী বলেন, এ সরকার পুলিশের ভয় দেখিয়ে ক্ষমতাকে দীর্ঘ করতে চায়। কিন্তু এদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। পুলিশের উদ্দেশ্যেও আমরা বলতে চাই, দেশনেত্রীর গাড়িবহরে হামলা করল আওয়ামী লীগ, আর আপনার মামলা দিলেন বিএনপির নেতাকর্মীদের নামে। যারা এ ধরনের কাজ করছেন তাদেরও বিচার এ দেশে একদিন হবেই। আর দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, আপনারা ঐক্যবদ্ধ হোন, আগামী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসবেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।