পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যুক্তরাজ্যে ইসলামোফোবিক হামলা ৪৭% বেড়েছে-টেল মামা
যুক্তরাজ্যে মুসলিম বিরোধী হামলা ২০১৫ সালের তুলনায় ২০১৬ সালে ৪৭ শতাংশ বেড়েছে বলে নতুন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মুসলিম-বিরোধী কর্মকান্ড মনিটরিং সংস্থা টেল মামা’র প্রকাশিত নতুন এক প্রতিবেদনে এই তথ্য ওঠে এসেছে। এসব আক্রমণের প্রধান শিকার হয়েছে মূলত মুসলিম নারীরা। মোট ৬৪২টি হামলার ঘটনার ৫৬ শতাংশই মুসলিম নারীদের উপর ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়। হামলাকারীদের মধ্য ৬৬ শতাংশই ছিল পুরুষ এবং তাদের মধ্য ৬৯ শতাংশই শ্বেতাঙ্গ পুরুষ। হামলার শিকাররা বিভিন্ন জাতিগত ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, যদিও সব মুসলিম নারীই তাদের পোশাক পরিধানের কারণে হামলার শিকার হয়নি। তবে, হিজাব, ভেইল, বোরকা এবং অন্যান্য পোশাক পরিহিত নারীরাই আনুপাতিক হারে ইসলামোফোবিক হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। এতে বলা হয়, একটি জাতিগত সংখ্যালঘু ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসা নারী ও মুসলিমরা ইসলামোফোবিয়ার একটি ‘অন্তর্দেশীয় প্রকৃতির’ একটি ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। ইইউ গণভোটের পরের সপ্তাহগুলোতে সেখানে মুসলিম বিরোধী আক্রমণ ৪৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায় বলে দ্য চ্যারিটির এক রিপোর্টে বলা হয়েছিল। এছাড়াও লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজে হামলার পরেও মুসলিমদের ওপর হামলার ঘটনা বৃদ্ধি পায়। মুসলিম কাউন্সিল অব ব্রিটেন (এমসিবি) -এর সহকারী জেনারেল মিখাদাদ ভারসি আল জাজিরাকে বলেন, ইসলামোফোবিয়ার একটি প্রধান কারণ হচ্ছে মুসলিমদের নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু মিডিয়ার নেতিবাচক প্রতিবেদন। তিনি বলেন, যখন এসব মিডিয়ার প্রতিবেদনে মুসলিম সমস্যা’র মতো শব্দ ব্যবহার করা হয়, তখন এই বর্ণনা ও সমস্ত পার্থক্যকে পুনরুজ্জীবিত করে যা অপরাধীকে মুসলিম বিরোধী হামলার জন্য উৎসাহিত করে। আল-জাজিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।