রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
চাটমোহরসহ আশপাশের উপজেলায় গো-খাদ্য সঙ্কট চলছে। এতে করে গরু পালনকারী খামারি ও কৃষক পড়েছেন বিপাকে। অনেক খামারি এখন গো-খাদ্য হিসেবে কচুরিপানা সংগ্রহ করে গরুর খাবারের চাহিদা মেটাচ্ছেন। চাটমোহরের মরা বড়াল নদী ও বিভিন্ন বিল থেকে কচুরিপানা সংগ্রহ করছেন খামারি ও কৃষক। খড়ের দাম এখন আকাশচুম্বি। তাই বাধ্য হয়ে কচুরিপানাই কেটে গরুকে খাওয়াচ্ছেন কৃষক।
উপজেলার বোঁথর গ্রামের আলম হোসেনের স্ত্রী আয়নব খাতুন বড়াল নদীর কচুরিপানার স্ত‚পের উপর দাঁড়িয়ে জানালেন, দুটি গাভীসহ চারটি গরু নিয়ে বিপদে আছি। বিলে পানি, ঘাসের অভাব। খড়ের দামও চড়া। তাই বাধ্য হয়ে গরুকে কচুরিপানা কেটে খাওয়াচ্ছি। গরুর খামারি বিল্লাল হোসেন বললেন, গেরুর জন্য প্রয়োজনীয় খড় পাওয়া যাচ্ছে না। ধান কাটা শুরু হলে খড় মিলবে। এখন তো বিকল্প চিন্তা না করলে, গরু বিক্রি করে দিতে হবে। গো-খাদ্য সঙ্কটে অনেকেই গরু বিক্রি করেছেন। থামারিদের এখন খরচ বেড়েছে দ্বিগুণ।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা স্বপন চন্দ্র দেবনাথ জানালেন, চাটমোহরে ৩২৮টি গরুর খামার রয়েছে। গরুর সংখ্যাও প্রায় ৯০ হাজার। এ বছর বন্যা ও বৃষ্টিপাতের কারণে ধান ও ঘাস বিনষ্ট হয়েছে। ফলে গো-খাদ্য সঙ্কট দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, খড় ও দানাদার খাবারের সাথে সীমিত পরিমাণ কচুরিপানা খাওয়ালে ক্ষতি নেই।”
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।