Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

এক কেজি মিসরীয় আম ৭শ’ টাকা

| প্রকাশের সময় : ২৮ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

সরকার আদম আলী, নরসিংদী থেকে : আমাদানীকৃত ফলফলাদীর বাজারের উপর সরকারের কোন প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রন নেই। আমদানীকারকরা তাদের ইচ্ছেমত দরে বিক্রি করছে আমদানীকৃত ফল আঙ্গুর, আপেল, নাশপাতি, মালটা, কমলা, খেজুর, নাকফল ও আমসহ বিভিন্ন ফলফলাদী এতই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে যে সাধারণ মানুষ এসব ফলফলাদী কিনে খেতে পারছে না। ধনী নির্ধণ সকল শ্রেণীর মানুষের দেহের জন্যই ফলফলাদী প্রয়োজন। কিন্তু আমদানীকৃত ফল সাধারণ মানুষের ভাগ্যে জুটছে না। স্বাভাবিকভাবেতো নয়ই অসুখ বিসুখেও সাধারণ মানুষ ফল কিনতে পারছে না। এক কেজি আঙ্গুর বিক্রি হচ্ছে ৪শত থেকে ৫শত টাকা কেজি দরে। এক কেজি কমলা বিক্রি হচ্ছে ২শত থেকে ৩শত টাকা কেজি দরে। মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ২শত টাকা কেজি দরে। নাশপাতি এক কেজির দাম ১৬০ থেকে ২০০ টাকা। এক কেজি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। এক কেজি আপেল বিক্রি হচ্ছে দেড়শত থেকে দুই শত টাকা। সর্বশেষ বাজারে চমক সৃষ্টি করেছে বিদেশী পাকা আম। এ বছর আমদানীকারকরা মিসর থেকে পাকা আম আমদানী করেছে। এক কেজি মিসরীয় পাকা আম’র দাম হাকা হচ্ছে ৬শত থেকে ৭শত টাকা। আমাদের দাম শুনে ধনী ক্রেতারাই ঘেমে যাচ্ছে। সাধারণ ক্রেতারা এসব আমের দাম শুনে থ’বনে যাচ্ছে। ভোলা সাহা নামে নরসিংদীর একজন ফল ব্যবসায়ীর সাথে এ ব্যাপারে কথা বললে তিনি জানান, বিদেশ থেকে আমদানীকৃত ফলফলাদী আমদানী শুল্ক অত্যন্ত বেশী। যার কারণে আমদানীকৃত ফলফলাদী চড়া দামে বিক্রি করতে হয়। তবে আমদানীকৃত ফলফলাদী বেশীরভাগ ধনী ক্রেতারাই বেশী কিনে থাকে। গরীব মানুষের পক্ষে এসব ফল ক্রয় করে খাওয়া প্রায়ই অসম্ভব। তবে সরকার যদি আমদানীকৃত ফলের আমদানী শুল্ক কমিয়ে দেয় তবে সাধারণ মানুষের পক্ষে ফল কেনা সম্ভব হতে পারে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ