রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
শেরপুর থেকে মো: মেরাজ উদ্দিন : পুলিশ কর্তৃক দ্রæত বিচার আইনে দায়েরকৃত একটি মামলায় অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি মাহমুদুল হক রুবেলসহ ৫৩জন বিএনপির নেতাকর্মীকে খালাস প্রদানের আদেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ দ্রæত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক মো: সাইফুর রহমান।
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৬ মার্চ জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করলে, মিছিলে পুলিশ বাধা প্রদান করে এবং লাঠিচার্জ করে মিছিলটি পন্ড করে দেয়। এ ঘটনার পর পুলিশের পক্ষ থেকে জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি মাহমুদুল হক রুবেল, সিনিয়র সহসভাপতি সাবক পৌরপতি আব্দুর রাজ্জাক আশীষ, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক বাদশাসহ ৫৪ জনকে আসামী করে দ্রæত বিচার আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। স্বাক্ষ প্রমানে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় ২৪ অক্টোবর দুপুরে মামলার সকল আসামীকে খালাস প্রদান করে উল্লেখিত রায় প্রদান করেন বিজ্ঞ বিচারক। উল্লেখ্য ইতিমধ্যে এ মামলার অন্যতম আসামী ও বিএনপির সিনিয়র দুই নেতা যথাক্রমে সাবেক পৌরপতি আব্দুর রাজ্জাক আশীষ ও ফজলুল হক বাদশা মারা গেছেন।
এব্যাপারে জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদুল হক রুবেল বলেন, মিথ্যা মামলা দিয়ে পুলিশ আমাদের যে হয়রানি করছে, এ মামালার রায়ে এটাই প্রমানিত হয়েছে। কারণ শেরপুরে আমরা কখনই অশান্তি সৃষ্টি হউক এরকম কোন কর্মসূচী পালন করিনি। বরং প্রতিটি কর্মসুচীই আমরা শান্তিপূর্ণভাবে করার চেষ্টা করে আসছি। কিন্তু পুলিশ প্রায় প্রতিটি কর্মসূচীতেই বাধা প্রদান করে আসছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।