রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
শেরপুর থেকে মো. মেরাজ উদ্দিন
শেরপুরের নকলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলী চৌধুরী ওরফে মনির চৌধুরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল সকালে ঘুম থেকে চা-নাশতা করে নকলা বাজার থেকে ঘুরে এসে বাসার একটি কক্ষে প্রবেশ করে মুনির চৌধুরী। এর পর থেকে তার কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পাশেই থানায় খবর দেয়া হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দরজার লক ভেঙে মুনির চৌধুরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে কী কারণে তার এ মৃত্যু, তা জানা যায়নি। তবে অনেকেই ধারণা করছেন পারিবারিক কলহ। মনির চৌধুরী চরঅষ্টধর ইউনিয়নের চরভাবনা কামানীপাড়া গ্রামের জোনাব আলী চৌধুরীর ছেলে।
পুলিশের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম জানান, পুলিশ আত্মহত্যার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু হয়েছে। র্যাবের পক্ষ থেকেও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ২০১৪ সালে হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে ২২ হাজার ৩২০ ভোট পেয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মনির চৌধুরী। এর আগে তিনি পরপর কয়েকবার উপজেলার চরঅষ্টধর ইউনিয়নের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। তার ভাই মরহুম জাহেদ আলী চৌধুরী জাতীয় সংসদের হুইপ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। তার রাজনৈতিক সহকর্মীরা জানান, তারা সাথে কারো রাজনৈতিক বিরোধ ছিলনা। নকলা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম দুলাল চেয়ারম্যান জানান, মুনীর চৌধুরী অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা ছিলেন। তিনি সবার সাথে মিলেমিশে চলতেন। কি কারণে তার এ মৃত্যু তা আমরা এখনো বলতে পারছি না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।