কচুয়া (চাঁদপুর)উপজেলা সংবাদদাতা : কচুয়ায় ১২০ বছরে পায়নি সাধুনি রানী বয়স্কভাতা। সে উপজেলার পূর্ব সহদেবপুর ইউনিয়নে দোয়াটি গ্রামের মৃত অলাঙ্গের স্ত্রী। জানা যায়, সাধুনি রানী দীর্ঘদিন ধরে কোনো সময়ে বয়স্ক ভাতা তো দূরের কথা কোনো ভাতার সাথে সংযুক্ত হয়নি। সরকার বৃদ্ধদের জন্য বয়স্কভাতা ব্যবস্থা চালু করা সত্বেও তাতে করে বয়স্করা না পেয়ে পায় শুধু মধ্যস্থরা। অনেক দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনো সুরাহ পায়নি। সাধুনি রানী বলেন, আমি অনেকের কাছে ভাতার জন্য গেলেও কোনো ধরনের সহয়তা পায়নি। তাদের কাছে গেলে আজ না কাল এভাবে আমাকে প্রত্যেক দ্বারে দ্বারে ঘুরিয়েছে। কোনো মতে খেয়ে না খেয়ে জীবন চলে আমার। এখন আমি সঠিক ভাবে চলাফেরা করতে পারছি না। অতীতে কোনো ধরনের সুবিধা পাই না। জানা যায়, সাধুনী রানী ৫ সন্তানের জননী। তাঁর ২ মেয়ে ৩ ছেলে। এভাবে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। দেখার কেউ নেই। ইউপি সদস্য লোকমান হোসেন বলেন, আমি এই বিষয়ে জানি না। তবে বিগত বছরের যে এই ওয়ার্ড মেম্বার ছিলেন তারা হয়তো করেনি। তবে সে বয়স্ক ভাতা পাওয়ার যোগ্য। আমি চেষ্টা করবে তাকে বয়স্ক ভাতা দেওয়ার জন্য।