Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি




প্রশ্ন : কিছুদিন আগে আমার স্ত্রী আমাকে বলে যে, আমি যেন আমার দুধের শিশুকে আমার সাথে নিয়ে যাই। এ কথার উত্তরে আমি তাকে বলি, ‘তোমার মতো মায়ের আমার দরকার নাই, যে তার দুধের শিশুকে অন্যের কাছে ছেড়ে যায়।’ উল্লেখ্য যে, তখন আমার স্ত্রীর হায়েজ (মাসিক) চলছিল। পরে অবশ্য আমার কথা ফিরিয়ে নিয়ে আমি বলি যে, ‘তোমার দরকার আছে’। এখন প্রশ্ন হলো, একথার দ্বারা কি আমার স্ত্রী তালাক হয়ে গেছে। আর উপরোক্ত কথা যখন বলি, তখন আমার তালাকের নিয়ত ছিল কি না, এখন আর খেয়াল নেই।

উত্তর : যেহেতু খেয়াল নেই, তাই তালাক না হওয়ারই কথা। এরপরও যদি হয়ে থাকে তাহলে সেটি ছিল প্রত্যাবর্তনযোগ্য এক তালাক। যা স্ত্রীকে কমবেসী ৩ মাসের ভেতর গ্রহণ করলেই বিবাহ অটুট থাকে। তবে, তালাক প্রদানের একটি সুযোগ চিরতরে শেষ হয়ে যায়।...





প্রশ্ন : আমার বোনের স্বামী উনাকে তালাকনামা পাঠিয়ে দিয়েছেন। তালাকনামায় তিন তালাকের কথা উল্লেখ করেছেন। তালাকনামার এক কপি চেয়ারম্যান, এক কপি আমার আব্বু আর এক কপি আমার বোনের কাছে পাঠিয়েছেন। প‚র্বে উনি অনেকবার মুখেও বলেছিলেন তালাক এর কথা (এক বার করে)। কিন্তু এরপর আবার স্বামী-স্ত্রী স্বাভাবিক হয়ে যান। কিন্তু এইবার এই কাজ করে ফেলেছেন। এখন উনি বলছেন উনি তালাক নামা বাতিল করবেন। আমরা জানি যে এই দেশের আইন অনুযায়ী তালাকনামা বাতিল যোগ্য। কিন্তু আমার প্রশ্ন ইসলামের দৃষ্টিতে কি এই বিয়ে আর আছে নাকি? তালাকনামায় অনেক ধরনের মিথ্যা কথা উল্লেখ করেছেন। আসলে আমার নিজের বোন দেখে বলছিনা। সত্যি যেসকল কারণ দেখিয়েছেন সব মিথ্যা আর বানোয়াট।

উত্তর : প্রথম এক তালাক দিয়ে সংসারে ফিরে আসায় বিয়ে বহাল আছে। এবারও কাগজপত্রে তিন তালাক দিয়ে আপনার দুলাভাই মূলত কী বোঝাতে চান বা আসলে কয় তালাক দিয়েছেন কিংবা দিয়েছেন কি না এর সবই তার নিয়তের ওপর নির্ভর করে। যদি...






আর্কাইভ
রোব সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ