পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিলেট অফিস : প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী শাহ্ এএমএস কিবরিয়া হত্যা মামলায় গতকাল বুধবার সাক্ষ্য গ্রহণ হয়নি। আদালতে দুই আসামি অনুপস্থিত থাকায় সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মকবুল আহসান সাক্ষ্য গ্রহণ করেননি। সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের পিপি এডভোকেট কিশোর কুমার কর জানান, আদালতে (গতকাল) তিনজন সাক্ষী উপস্থিত ছিলেন। কারান্তরীণ ১৪ আসামিদের মধ্যে ১২ জন উপস্থিত থাকলেও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সিসিক’র সাময়িক বরখাস্তকৃত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। এজন্য আদালত সাক্ষ্য গ্রহণ করেননি। তিনি আরো জানান, এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ৩০ ও ৩১ মার্চ নির্ধারণ করা হয়েছে। এডভোকেট কিশোর কর আরো জানান, কিবরিয়া হত্যা মামলার ৩২ আসামির মধ্যে ৮ জন জামিনে, ১৪ জন কারাগারে ও ১০ জন পলাতক রয়েছেন।
হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে সিলেট দ্রুত বিচার আদালতে এসেছিল কিবরিয়া হত্যা মামলাটি। দ্রুত বিচার আদালতে মামলাটি ৯০ কার্য দিবসের মধ্যে শেষ হওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু এ সময় পেরিয়ে যাওয়ায় নিয়মানুযায়ী ১৫ কর্মদিবস করে দুই দফা সময় বাড়ানো হয়। সেই সময় পেরিয়ে যায় গত বছরের ৯ ডিসেম্বর। এমতাবস্থায় মামলার কার্যক্রম সিলেট দ্রুত বিচার আদালতে রাখতে গত ৬ জানুয়ারি আইন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী গত ১১ মার্চ থেকে পুনরায় দ্রুত বিচার আদালতে বিচার শুরু হয় আলোচিত এ মামলার। ওই দিন হবিগঞ্জের আলতাব ও আবদুল খালিক নামক দু’জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। এরও আগে গত ২৪ ডিসেম্বর সাক্ষী না আসায়, ২৩ ডিসেম্বর সাক্ষী না আসায় এবং পর্যাপ্ত আসামি আদালতে হাজির না থাকায়, ৯ ডিসেম্বর সাক্ষী না আসায় এবং আসামি হাজির না থাকায়, ৩ ডিসেম্বর পর্যাপ্ত আসামি উপস্থিত না হওয়ায়, ২ ডিসেম্বর সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় এবং পর্যাপ্ত আসামি আদালতে হাজির না থাকায় সাক্ষ্য গ্রহণ হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।