পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ইনকিলাব ডেস্ক ঃ খুলনায় শুরু হচ্ছে আধুনিক রেলস্টেশন নির্মাণ কাজ। এর আগেই রেলের লিজ দেয়া জমি ফেরত নিতে গিয়ে শের-ই-বাংলা বিপণি কেন্দ্রের ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। পুনর্বাসনের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে মিছিল করেছেন দেড় শতাধিক ব্যবসায়ী।
গতকাল (মঙ্গলবার) দুপুরে শের-ই-বাংলা বিপণি কেন্দ্রের দোকানঘর মালিক সমিতিরি উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করেন তারা। বিপণি কেন্দ্রের সামনে থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে সমিতির সভাপতি চ. ম. মুজিবর রহমানের সভাপতিত্বে বিপণি কেন্দ্রের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় মুজিবর রহমান বলেন, দেড় শতাধিক ব্যবসায়ী রেলওয়ের লাইসেন্স নিয়ে দীর্ঘ ৪২ বছর ধরে এখানে ব্যবসা করছেন। এ সময়ের মধ্যে সরকারের সব ধরনের রাজস্বও পরিশোধ করা হয়েছে। দীর্ঘ সময় ব্যবসার পর এখানে সেমিপাকা দোকানও তৈরি করেছেন ব্যবসায়ীরা। এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান যুক্ত। রি-মডেলিং রেলস্টেশন নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ায় অধিকাংশ ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, রেলস্টেশন আধুনিকায়নে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তাকে (পাকশী) নির্দেশ দিয়েছিলেন রেলমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের শীর্ষ কর্তারা। ২০১৫ সালের জুন মাসে এ নির্দেশ দেয়া হলেও এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। এ অবস্থায় চরম হতাশায় ভুগছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (পাকশী) মোস্তাক আহমেদ বলেন, রেলওয়ের লাইসেন্সপ্রাপ্ত জমি রেলের প্রয়োজনে যেকোনো মুহূর্তে কর্তৃপক্ষ নিয়ে নিতে পারে। এজন্য পুনর্বাসনের কোনো ব্যবস্থা নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।