Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শুভ জন্মদিন মাদার অব হিউম্যানিটি

এনামুল হক শামীম : | প্রকাশের সময় : ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম নিয়েছিলেন বলেই আজকে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে। একইভাবে বলা যেতে পারে, বাংলাদেশের মহান স্থপতির রক্তে জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বাংলাদেশ আজকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতো না। বিশ্ব উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত পেত না। সেই গণমানুষের নেত্রী, বাংলাদেশের উন্নয়নের রূপকার, গণতন্ত্রের নেত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটির আজ জন্মদিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু গণতন্ত্রের মানসকন্যাই নয়, (মানবতার জননী) হিসেবে সারাবিশ্বে প্রশংসিত।
শুভশুভ দিন, মানবতার জননীর জন্মদিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের এই দিনে টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্ব রাজনীতিতে প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে আবির্ভূত করেছেন তিনি। তিনি আজ বিশ্বনেত্রী। বঙ্গবন্ধুর মতো তার চরিত্রে মানুষের প্রতি বিশ্বাস-ভালোবাসা, সততা, দক্ষতা, ধৈর্য ও ক্ষমতাশীলতার বিশেষ গুণ বিদ্যমান। বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে ব্যক্তিজীবনে মরহুম পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন। তাদের দুই সন্তান-তথ্য-প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয় এবং আন্তর্জাতিক অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।
সরল সহজ সাদামাটা জীবনের অধিকারী শেখ হাসিনার গোটা জীবন নানা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অতিক্রম হচ্ছে। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী শেখ হাসিনা ছাত্রজীবন থেকেই বাঙালির অধিকার আদায়ের দাবিতে রাজপথে অগ্রণী সৈনিক। দূরদর্শিতার চিহ্ন যিনি ইতিমধ্যে রেখে চলেছেন সারা বিশ্বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তির দর্শন, চেতনা আর মানবতাবাদী পদক্ষেপ সারা বিশ্বে নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বিশ্বব্যাপী শরণার্থী সমস্যা সমাধানের আলোকবর্তিকা হিসেবে উদ্ভাসিত হয়েছেন তিনি। শান্তিতে নোবেল জয়ীদের ভ‚মিকা যখন প্রশ্নবিদ্ধ তখন বিশ্বের মানচিত্রে শান্তির পতাকা হাতে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। সাম্প্রতিক সময়ের মিয়ানমার থেকে নির্যাতনের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বিশ্বে প্রশংসিত ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়া এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘে ৫ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন। কয়েকদিন আগে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের মধ্যমণি ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার উদারতা ও মানবকিতা বিশ্ব নেতারা প্রশংসা করেছেন। বিশ্বের শক্তিশালী গণমাধ্যমগুলোও জননেত্রী শেখ হাসিনার উদারতাকে মাদার অব হিউম্যানিটি উপাধিতে দিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১২ সেপ্টেম্বর ছুটে গিয়েছিলেন রোহিঙ্গা শরাণার্থী শিবিরে। নিজ দেশ থেকে বিতারিত রোহিঙ্গাদের পরম মমতায় বুকে টেনে নিয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গারাও তাদের ভালোবাসার নিদর্শন দিচ্ছেন ভিন্নভাবে। নবজাতক শিশুর নাম রাখছেন বঙ্গবন্ধু, জয় বাংলা ও শেখ হাসিনা। তিনি শান্তির প্রতীক। শান্তিতে নবেল জয়ীরা যখন অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন, সেখানে জননেত্রী শেখ হাসিনার শান্তির পতাকা উড়িয়ে চলছেন বিশ্ব দরবারে। দেশ ও বিদেশে মানুষের হৃদয়ের যে ভালোবাসা তিনি পেয়েছেন তা নোবেলের চেয়ে শত কোটিগুণ বেশি দামী। কারণ মানুষের ভালোবাসার চেয়ে অন্য কিছু দামি হতে পারে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ই দেননি, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদে পার্বত্য চট্রগ্রামে শান্তি চুক্তির মাধ্যমে অশান্ত পাহাড়ে শান্তির বার্তা দিয়েছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালো রাতে পিতা বঙ্গবন্ধু এবং মা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সবাই ঘাতকদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হন। এ হত্যাকান্ডের ভিতর দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি কালো অধ্যায়ের সূচনা হয়। সে অবস্থার পরিবর্তন হয় ১৯৮১ সালের ১৭ মে। সেদিন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন সর্বস্বহারা শেখ হাসিনা। কান্ডারিবিহীন, দিগভ্রান্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে দেশে ফিরে আসেন তিনি। সে সময়ে দেশের বাইরে ছিলেন বলেই ঘাতকের বুলেট তাকে তখন স্পর্শ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ দেশের সব মানুষেরই ভরসা ছিল এই যে, একদিন ফিরবেন তিনি। পিতার আদর্শ বাস্তবায়নে এগিয়ে নেবেন দলকে, সর্বোপরি দেশকে। বাংলা মায়ের সন্তান তিনি। ফিরে এলেন আবার সেই মায়েরই কোলে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার নামের আগে পরে কোন বিশ্লেষণ যোগ করার দরকার হয় না। এক কঠিন সংগ্রামের পথ বেয়ে নিজ প্রতিভায় বিকশিত তিনি। বিশ্বমানবের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীকে পরিণত আজ তিনি। ছত্রিশ বছর ধরে একটানা দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে থাকা, তিন-তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়া রূপকথার বিস্ময়কর কাহিনীর মতো যেন। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। শেখ হাসিনা নব্বইয়ের ঐতিহাসিক গণআন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং এই আন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। পিতার মতো দুর্জয় সাহস নিয়ে দেশের রাজনীতি ও জনগণের পক্ষে নিজের দৃঢ় অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছেন, যুদ্ধ করছেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এখনও এগিয়ে চলছেন। বিদেশে থাকায় মধ্যরাতের হত্যাযজ্ঞ থেকে বেঁচে যান পঁচাত্তরের পনেরই আগস্টে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার মতো ১৯ বার তাকে হত্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা জানে, শেখ হাসিনা স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর বাংলাদেশের রাজনীতি নতুন বার্তা পেয়েছে। পথ হারানো জাতি দিশা পেয়েছে। সে কারণে গত ছত্রিশ বছর ধরে তাকে হত্যার জন্য বহুবার চেষ্টা করা হয়। তবে বেঁচে গেছেন যেন অলৌকিকভাবে। মহান স্রষ্টার সমস্ত কৃপা বুঝি তার প্রতি অপরিসীম। তাই ঘাতকের ঘৃণ্য তৎপরতা কাজে আসেনি। পিতার সাহস ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা তাকে দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিশ্ব দরবারে আসন দিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় সাফল্য, যুদ্ধের ময়দান থেকে হটে না যাওয়া। তার চারদিকে এখনও পরাক্রান্ত বহু শত্রু। যুদ্ধের ময়দানে একাই লড়ছেন উচ্চ করে শির। এক পা পিছু হটার নিদর্শন নেই। সাম্রাজ্যবাদের পদলেহন, স্বৈরাচারের কাছে আত্মসমর্পণ এবং দেশ ও জনগণের বিপদের মুহূর্তে দেশত্যাগ বা রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার কোন ঘটনাই নেই তার জীবনে। তাই তিনি বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিশ্বের একজন সফল রাজনৈতিক নেত্রীও রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছেন। শেখ হাসিনা যদি আওয়ামী লীগ ও দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির ঘোর দুর্দিনে সম্পূর্ণ অভাবিত ও অপ্রত্যাশিতভাবে দেশের রাজনীতিতে চমক লাগিয়ে সব দ্বিধা, সংঙ্কোচ ও সংসারের বন্ধন ত্যাগ করে রাজনীতির কণ্টাকীর্ণ পথে এসে না দাঁড়াতেন এবং বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির পতাকা আবার সাহসের সঙ্গে ঊর্ধ্বে তুলে না ধরতেন, তাহলে বাংলাদেশের অবস্থা আজ কী দাঁড়াত, তা ভাবতেও শঙ্কা হয়। এই তিনিই আজকের জননেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী এবং একইসঙ্গে বিশ্ব নেত্রী, বিশ্ব নেতৃত্বের আসনে নিজেকে সমাসীন করার জন্য প্রস্তুতি পর্ব সমাপণ করে সমুখে শান্তি পারাবার নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন দৃঢ় ও দীপ্ত পদক্ষেপে। ভ‚গোলের গন্ডি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডল বিশ্বভাবনাকে সামনে রেখে সিদ্ধান্ত জানাতেও পিছপা নন। বিশ্বজুড়ে জঙ্গিবাদ, দ্ব›দ্ব, হানাহানি, সংঘাত, সংঘর্ষ; আক্রান্ত বারুদের ঝনৎকারের বিপরীতে শান্তির বার্তা তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন। বিশ্বজুড়ে যে জঙ্গিবাদের বিস্তার, তার নির্মূলে তিনি সোচ্চার। নিজ দেশের সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের তিনি দমন করছেন সাহসের সঙ্গে। নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে অনেক উচ্চতায় তিনি নিয়ে গেছেন, যে কারণে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের জন্য রোল মডেল।
আজ ২৮ সেপ্টেম্বর, জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন, আজ ৭১ বছরে পদার্পণ করলেন। জন্মদিনে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা আমাদের পক্ষ থেকে। তিনি দীর্ঘায়ু হোন, এই কামনা দেশের ১৬ কোটি মানুষের। জননেত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে সহজ-সরল মহত্ত¡ রয়েছে, যা সকলের শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা আকর্ষণ করে। নানা ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হয়ে জাগ্রত তিনি। সমগ্র জাতিকে নিস্ক্রিয়তা, নির্জীবতা, বিমূঢ়তা থেকে মুক্ত করার জন্য দীর্ঘ লড়াই তিনি অব্যাহত রেখেছেন। সংগঠক হিসেবে নিজ দলকে এবং দেশকে করে তুলেছেন গতিশীল। তিনি বাঙালীর প্রতীক এবং পুরো দেশের প্রতিনিধি। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। আগামী ২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হব। দেশের উন্নয়ন আর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে। তিনি ভালো থাকলে বাংলাদেশের মানুষ ভালো থাকবে, দেশের উন্নয়নের চাকা ঘুরতে থাকবে। দেশবাসীর কাছে প্রার্থনা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করবেন যেন সব বিপদ, আপদ ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে জাতির পিতার সোনার বাংলা গড়তে পারেন এবং হেফাজতে রাখেন। কারণ আজকের বাস্তবতায় শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। তিনি হচ্ছে গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, লাল সবুজের পতাকা, সার্বভৌমত্ব ও বাঙালি জাতির রক্ষক। বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন তিনি। তিনি আছেন বলেই দেশে গণতন্ত্র আছে, বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীর বিচার হচ্ছে, রায়ও কার্যকর হয়েছে বেশ কয়েকজনের। ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। স্বাধীনতার শত্রæমুক্ত দেশের জন্য আজও তার নির্দেশ পুরো জাতিকে সাহসে উজ্জীবিত করে রেখেছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির অগ্রসরতার নায়ক শেখ হাসিনা বিশ্ব নায়ক অভিধার দিকে ক্রমশ এগিয়ে যাবেন- জš§দিনে এই প্রত্যাশা ও শুভ কামনা। বাঙালি জাতির অফুরন্ত ভালবাসা ও মহান আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিনের কৃপায় তিনি ভাল থাকবেন। বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে আরো মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবেন এই প্রত্যাশায় মাদার অফ হিউম্যানিটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি। তিনি ভালো থাকলে ভালো থাকবে দেশ, ভালো থাকবে দেশের ১৬ কোটি মানুষ।
লেখক: সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও সাবেক জাকসু ভিপি।



 

Show all comments
  • hafizur azim ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ৯:৪৭ এএম says : 0
    ভালো
    Total Reply(0) Reply
  • Md Rony ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১১:৫৭ এএম says : 0
    তাকে অভিনন্দন জানাই।
    Total Reply(0) Reply
  • আজিজ ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০৪ পিএম says : 0
    শুভ জন্মদিন মাদার অব হিউম্যানিটি জননেত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Asraf ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১:০৪ পিএম says : 0
    I salute to "Mother of Humanity". May Allah bless her and live long. Lastly "HAPPY BIRTHDAY" to you on be half of Pirgonj bashi.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জন্মদিন

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ