পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দেশের ৫০ জন আলেম গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছেন, ৯৫% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেয়া, গরু জবেহ নিষিদ্ধ করাসহ যে বিভিন্ন দাবি উঠেছে, ডা. কালিদাস বৈদ্যের “বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে অন্তরালের শেখ মুজিব” বইয়ে তার ইঙ্গিত আছে। বইটি নিজ দায়িত্বে জোগাড় করে সকল দেশপ্রেমিক মানুষের পড়া উচিৎ। অবস্থা দৃষ্টে মনে হয় দেশে যে পরিস্থিতি বর্তমানে বিরাজ করছে, তা ডা. কালিদাস বৈদ্যেরই চিন্তা-চেতনার বাস্তবায়ন।
আলেমরা বলেন, “বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে অন্তরালের শেখ মুজিব” বইয়ে লেখক ডা. কালিদাস বৈদ্যের পবিত্র কোরআন মজিদের আয়াতগুলির যে অপব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে তাতে কেউ যাতে বিভ্রান্ত না হয় সেজন্য আয়াতগুলির সঠিক ব্যাখ্যা আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ, দ্বীনদার-বুদ্ধিজীবী, ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীসহ সকল ঈমানদার ব্যক্তিদের ঈমানী দায়িত্ব হচ্ছে আয়াতগুলি সঠিক ব্যাখ্যা প্রত্যেক স্থানে তুলে ধরা। ইমাম-খতিবদের ঈমানী দায়িত্ব হচ্ছে প্রত্যেক জুমায় মুসল্লিদের সামনে ডা. কালিদাস বৈদ্যের বইয়ে কোরআনের যে অপব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে তার সঠিক ব্যাখ্যা তুলে ধরা এবং মুসল্লিদের বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিশেষভাবে আহ্বান করা এবং দেশের প্রত্যেক ওয়ায়েজিনে কেরামের দায়িত্ব হচ্ছে ঈমানী দায়িত্বে প্রত্যেক ওয়াজে ডা. কালিদাস বৈদ্য বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের অন্তরালের শেখ মুজিব বইয়ে পবিত্র কোরআনের আওয়াতগুলির যে অপব্যাখ্যা করেছে তার সঠিক ব্যাখ্যা সমবেত জনতার সামনে তুলে ধরা।
বিবৃতিদাতা আলেমগণের মধ্যে রয়েছেন-মুফতি রহিম উদ্দিন ইসলামাবাদী, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মতিঝিল, মাওলানা নেয়ামত উল্লাহ-মাদারীপুর, মাওলানা ইব্রাহীম হাসান-বসুন্ধরা, মুফতি আব্দুর রহমান-খুলনা, মাওলানা রায়হান আহমেদ-ফরিদপুর, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ-গাজীপুর, মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন-কিশোরগঞ্জ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।