Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিশেষায়িত বস্ত্র রপ্তানি বেড়েছে ৯.৩২%

প্রকাশের সময় : ১৪ মার্চ, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব ডেস্ক : ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে বিশেষায়িত বস্ত্র রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৬ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। যা রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ কম। তবে গত ২০১৪-১৫ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এই খাতে রপ্তানি আয় ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বিশেষায়িত পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ১০ কোটি ৬৯ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে প্রথম ৭ মাসে বিশেষায়িত বস্ত্র রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৫ কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরে এই খাতের পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১১ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে বিশেষায়িত পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৬ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ কম।
বিশেষায়িত বস্ত্রের মধ্যে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে টেরি গামছা রপ্তানিতে ৩ কোটি ৭০ হাজার মার্কিন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৪ দশমিক ০০ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে গত অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসের তুলনায় ২৩ দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে এই খাতে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে টেরি গামছা রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২ কোটি ৪৩ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। স্পেশাল ওভেন ফেব্রিক রপ্তানি করে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে আয় হয়েছে ৮৮ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার; যা এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে গত অর্থবছরের তুলনায় এবার ১৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে এই খাতে।
গামছা ও ওভেন ফেব্রিক রপ্তানি ইতিবাচক থাকলেও কমেছে বোনা কাপড় রপ্তানি। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে এই খাতে আয় হয়েছে ১ কোটি ৮৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার; যা এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইসঙ্গে গত অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসের তুলনায় ১৫ দশমিক ৯০ শতাংশ কম বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে এই খাতে। আলোচ্য সময়ে অন্যান্য বিশেষায়িত বস্ত্রের রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪২ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার ৩৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে গত অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসের তুলনায় ৭২ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে এই খাতে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিশেষায়িত বস্ত্র রপ্তানি বেড়েছে ৯.৩২%
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ