পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিকল্পধারার সভাপতি সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, রাষ্ট্রের ভেতর সরকার ও সংসদ দু’শক্তি জোট বেঁধে তৃতীয় অঙ্গ বিচার বিভাগের বিরুদ্ধে এভাবে লড়ে যাওয়া ভালো লক্ষণ নয়। আমার সন্দেহ হচ্ছে এটার মাধ্যমে ভবিষ্যতে কোনো অবৈধ অসংবিধানিক সরকার আসার প্রেক্ষাপট রচনা করতে পারে কি না এ প্রশ্ন আসছে। তিনি বলেন, এ সুযোগে যদি কোনো অসাংবিধানিক সরকার গঠনের প্রচেষ্টা এর থেকে বেরিয়ে আসে তার জন্য কে দায়ী হবে? এটাই চিন্তা। বিচার বিভাগ যা বলেছে তা মাথা পেতে নেয়াই সরকারের জন্য ভালো হবে বলেও মনে করেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট।
জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় ঃ অনাকাঙ্খিত বিতর্ক ও বাংলাদেশের রাজনীতি’ শীর্ষক গোল টেবিল আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) এ আলোচনার আয়োজন করে। সভাপতিত্ব করেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন জেএসডি সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন। অন্যদের মধ্যে নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
প্রেসিডেন্টের কাছে বঙ্গভবন এবং প্রধান বিচারপতির বাসায় আওয়ামী লীগের শীর্স নেতাদের দৌঁড়ঝাপে উদ্বেগ প্রকাশ করে বি চৌধুরী বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখার ব্যাপারে সবাই কথা বলতে পারেন। সর্বসম্মতভাবে এ রায় দেয়া হয়েছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু সুপ্রিমকোর্টকে অপমান করা যায় না। ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে যেভাবে কথা হচ্ছে তা নিয়ে আমি অন্যরকম সংশয় করছি। তারা রাষ্ট্রের একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-কোটের সঙ্গে যেভাবে লড়াইয়ের মতো পরিস্থিতিতে জড়িয়ে পড়ছেন- এটা অনঅভিপ্রেত। এটা ভবিষ্যতে কোন চেহারা নিতে পারে তা সবাইকে ভাবতে হবে। ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে সুপ্রিমকোর্ট যে রায় দিয়েছেন সেটাই চূড়ান্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।