পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : চট্টগ্রামে কর্মরত সিআইডি ইন্সপেক্টর ফকরুল ইসলামের বিরুদ্ধে সঙ্গীত শিল্পী সাবিহা রহমান মীনাকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। শুধু তা-ই নয় সিআইডির ওই কর্মকর্তার কথার অবাধ্য হলে মীনাকে হত্যারও হুমকি দেয়া হয়। বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী মীনা এ অভিযোগ করেন।
ভুক্তভোগী ও সাবেক ভূমি সচিব মুসলেহ উদ্দিন রহমানের কন্যা মীনা জানান, এক সময় তিনি সপরিবারে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বসবাস করতেন। বিগত ২০০১ সালে তার গাড়ি চালকের বিরুদ্ধে জিডি করতে গিয়ে তৎকালীন মোহাম্মদপুর থানার এসআই ফখরুল ইসলামের সঙ্গে (বর্তমানে-সিআইডি ইন্সপেক্টর দামপাড়া চট্টগ্রাম) পরিচয় হয়। সেই থেকে তিনি প্রেম-ভালবাসার প্রস্তাব দিতে থাকেন। তার প্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় মোবাইল ফোনে বিভিন্ন নাম্বার থেকে হয়রানি শুরু করে। মীনা বলেন, সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারী টিভি চ্যানেলে স্টেইজসো করতে বাধা দিয়ে আসছেন ফকরুল। এভাবে গত ৪/৫ বছর যাবৎ আমাকে নির্যাতন করে আসছে। এক প্রকার তার সঙ্গীত জীবনকে হুমকির মধ্যে রেখেছে। কোথাও যাওয়ার উদ্দেশে বের হলে আমার পেছনে তার লোক পাহারা রাখে। তিনি এ ব্যাপারে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি জিডি করেন। (নং-৬৫২/১১ জুন ২০১৫ ইং)। এর পর জিডি করার পর থেকে নির্যাতনে মাত্রা আরও বাড়াতে থাকে। পরবর্তীতে তিনি বিজ্ঞ মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে গত ১১/০১/২০১৬ ইং মামলা করি। মামলা নাম্বার-৪১৮/৪২৭/৫০৭ বা: দ-বিধি (অভিযোগ মোকাদ্দেমা-৭/২০১৬)। যাহা বর্তমানে ডিবিতে তদন্তাধীন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত সিআইডি কর্মকর্তা ফকরুল ইসলাম মোবাইল ফোনে জানান, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তার জানামতে মীনা মানসিক রোগী। মীনার স্বজনরাও এ বিষয়টি স্বীকার করবেন। তিনি আরো বলেন, ২০০৪ সালে তিনি মোহাম্মদপুর থানা থেকে বদলী হয়ে আসেন। এরপর থেকে ওই পরিবারের সঙ্গে তেমন কোন যোগাযোগ নেই তার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।