পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : বাংলাদেশকে ভারতের ২০০ কোটি ডলারের ঋণের বিষয়ে বুধবার চূড়ান্ত চুক্তি হতে যাচ্ছে। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। আজ বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ভারতের ওই ২০০ কোটি ডলারের লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) চূড়ান্ত ঋণ চুক্তি সই হবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডির জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন এবং ভারতের পক্ষে দেশটির এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সই করবেন।
সম্প্রতি ভারতীয় দূতাবাস থেকে ইআরডিতে একটি চিঠি পাঠানো হয় বলে জানিয়ে তিনি বলেন, চিঠিতে ভারতের পক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা চুক্তিতে সই করবেন বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০১৫ সালের ৬ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের সময় বাংলাদেশকে নতুন করে ২০০ কোটি ডলারের ‘নমনীয় ঋণ’ দিতে সমঝোতা চুক্তি হয়। অবশেষে তার চূড়ান্ত চুক্তি হতে যাচ্ছে।
ভারতীয় ২০০ কোটি ডলারের ঋণের জন্যও প্রথম এলওসির মতো মাত্র ১ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে। কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ হারে। আর ৫ বছরের রেয়াতকালসহ ২০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ে অর্থ ব্যয় নিশ্চিত করতে না পারলে ২ শতাংশ হারে সুদের অতিরিক্ত দন্ড সুদ দিতে হবে। শর্ত হিসেবে চলমান ঋণের মতো নতুন প্রকল্পগুলোর অন্তত ৬৫-৭৫ শতাংশ পণ্য ও সেবা অবশ্যই ভারত থেকে আনতে হবে।
ঋণের অর্থে বাস্তবায়নের জন্য সরকার ১৩টি উন্নয়ন প্রকল্প বাছাই করেছে। যার মধ্যে রেলের তিন প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৯ কোটি ডলার। সড়ক, নৌ, রেলপথ, তথ্যপ্রযুক্তি ও বিদ্যুৎ খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে ১৩টি প্রকল্প বাস্তবায়নে দুই দেশের মধ্যে ওই সমঝোতা চুক্তি হয়। নির্বাচিত ১৩ প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৩৭ কোটি ডলার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।