পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অনুন্নয়ন ব্যয় ২ লাখ ৩৪ হাজার ১৩ কোটি টাকা : রাজস্ব আয় ২ লাখ ৮৭ হাজার ৯শ’ ৯১ কোটি টাকা : ঘাটতি ১ লাখ ১২ হাজার ২শ’ ৭৬ কোটি টাকা : প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৪ শতাংশ : উদ্দেশ্য ২০২১ সালে মধ্যম আয় ২০৪১ সালে সমৃদ্ধ দেশ
স্টাফ রিপোর্টার : তীব্র বিতর্ক ও আলোচনার পর জাতীয় সংসদে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট পাস হয়েছে। এ বাজেট আগামী পহেলা জুলাই থেকে কার্যকর হবে। পহেলা জুন সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপনের পর অধিবেশনে ৫৫ ঘন্টা আলোচনা হয়। অতপর ৪ লাখ ২শ ৬৬ কোটি টাকার বাজেট পাস হয়েছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশন শুরু হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে পাসের জন্য অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সংসদে বাজেট উপস্থাপন করেন। সংসদে অর্থমন্ত্রীর ধারাবাহিক বাজেট পেশের এটি নবম এবং বর্তমান সরকারের চতুর্থ বাজেট। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয় ও ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় এবং উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের ধারা অব্যাহত রাখতে এ বাজেট কণ্ঠভোটে পাস হয়।
অধিবেশনের শুরুতেই স্পীকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মঞ্জুরি দাবি নিয়ে আলোচনার আহবান জানালে বিরোধী দল ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা আলোচনায় অংশ নেন। আলোচনায় বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যরা ৫৯টি ছাঁটাই প্রস্তাব এবং ৩২৫টি দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে আলোচনার জন্য ৭টি দাবি গৃহীত হয়। নতুন ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য সংযুক্ত তহবিল থেকে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ২শ ১৪ কোটি ১৫ লাখ ৯২ হাজার টাকার নির্দিষ্টকরণ বিল পাস করা হয়। বিরোধী দল ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা এসব দাবিতে আলোচনা করেন।
পাস হওয়া এই বাজেটে অনুন্নয়ন ব্যয় ২ লাখ ৩৪ হাজার ১৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫৩ হাজার ৮শ ৩৩ কোটি টাকা সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধে ব্যয় হবে। বাজেটের উন্নয়ন ব্যয় ১ লাখ ৫৯ হাজার ১৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩শ ৩৩ কোটি খরচ হবে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি)। বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৮৭ হাজার ৯শ ৯০ কোটি টাকা। বাজেটে মোট রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৯শ ৯১ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৮ হাজার ১শ ৯০ কোটি টাকা। চলতি বাজেটে এনবিআরের টার্গেট ধরা হয়েছিল ২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকা। এছাড়া এনবিআর বহির্ভূত খাত থেকে কর রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৬শ ২২ কোটি টাকা।
বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। চলতি বাজেটে জিডিপির লক্ষ্য ছিল ৭ দশমিক ২ শতাংশ। পরিকল্পনা কমিশন ইতোমধ্যে আভাস দিয়েছে চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছর শেষে ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৪ শতাংশ; যা বিগত ৪ দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে জানান অর্থমন্ত্রী। এছাড়া বাজেটে মূল্যস্ফীতির চাপ ৫ দশিমক ৫ শতাংশে ধরে রাখার ঘোষণা দেয়া হয়।
নতুন এই বাজেটে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলোর অর্থায়নে আরো ১০ হাজার ৭শ ৫৩ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। সে হিসেবে মোট এডিপির আকার ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে; যা জিডিপির ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। এই বাজেটে সার্বিক ঘাটতি ধরা হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ২শ ৭৬ কোটি টাকা। এ ঘাটতি অর্থায়নে বৈদেশিক উৎস থেকে ৫১ হাজার ৯শ ২৪ কোটি এবং অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৬০ হাজার ৩শ ৫২ কোটি টাকা জোগান দেয়া হবে। অভ্যন্তরীণ উৎসের মধ্যে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ২৮ হাজার ২শ ৩ কোটি, সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও অন্যান্য ব্যাংক বহির্ভূত উৎস থেকে ৩২ হাজার ১শ ৪৯ কোটি টাকা সংস্থানের ব্যবস্থা রেখেছেন অর্থমন্ত্রী।
খাতওয়ারি বরাদ্দে কারা কত পেল ঃ সংযুক্ত বিল ৫ লাখ ৩৫ হাজার ২শ ১৪ কোটি ১৫ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় ধরা হয় অর্থ বিভাগে। এ বিভাগের ব্যয় ২ লাখ ৬ হাজার ৫শ ৩০ কোটি ৮৬ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। ব্যয়ের দিক থেকে সবচেয়ে কম হচ্ছে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে। এ খাতে ব্যয় মাত্র ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এছাড়া অনুমোদিত ব্যয় পর্যায়ক্রমে হচ্ছে- প্রতিরক্ষায় ২৫ হাজার ৭শ ৪০ কোটি ৭৫ লাখ ৮ হাজার টাকা, স্থানীয় সরকার বিভাগে ২৪ হাজার ৬শ ৭৪ কোটি ১১ লাখ টাকা, জাতীয় সংসদ খাতে ৩শ ১৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় খাতে ১ হাজার ৪শ ৫৭ কোটি ৬৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৯৫ কোটি ৫ লাখ টাকা, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে ১ হাজার ৭০ কোটি ৮০ লাখ টাকা, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ২ হাজার ৪৮ কোটি ৪১ লাখ টাকা, সরকারি কর্মকমিশন খাতে ৭৪ কোটি ২২ লাখ টাকা, অর্থ বিভাগ মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কার্যালয় খাতে ১শ ৯৬ কোটি ৫ লাখ টাকা, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে ২ হাজার ২শ ৬ কোটি ৩ লাখ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে ২ হাজার ৫শ ৪০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ খাতে ১০ হাজার ৯শ ৮১ কোটি টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও পরিকল্পনা বিভাগে ১ হাজার ৩শ ৩২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, বাস্তবায়ন- পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগে ১শ কোটি ৫৩ লাখ টাকা, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগে ৫শ ১৮ কোটি ৭ লাখ টাকা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ৬শ ১১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ১শ ৮৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ৩০ কোটি ৪১ লাখ টাকা, আইন ও বিচার বিভাগ ১ হাজার ৪শ ২৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ১৮ হাজার ২শ ৮৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে ২১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ২২ হাজার ২৩ কোটি ২৮ লাখ ১৯ হাজার টাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে ২৩ হাজার ১শ ৪৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় খাতে ১১ হাজার ৩৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা ব্যয়ের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যসেবা খাতে ১৬ হাজার ২শ ৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে ৩ হাজার ৯শ ৭৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ৪ হাজার ৮শ ৩৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকা, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ২ হাজার ৫শ ৭৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় খাতে ২শ ৬২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় খাতে ৩ হাজার ৭শ ৩৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, তথ্য মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ১শ ৪৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকা, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ৪শ ১৭ কোটি ৭৭ হাজার টাকা, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ৬শ ৫৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ৩শ ৮৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ১ হাজার ৮শ ৮৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ৮শ ২৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে ৮শ ৯৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগে ২ হাজার ২শ ২৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা, কৃষি মন্ত্রণালয়ে ১৩ হাজার ৬শ ৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ৯শ ২৯ কোটি ৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এদিকে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ১শ ২০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, ভূমি মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ৮শ ৫৮ কোটি ৫৪ লাখ ৫৪ হাজার টাকা, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে ৫ হাজার ৯শ ২৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, খাদ্য মন্ত্রণালয়ে ১৪ হাজার ৪শ ২ কোটি ৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে ৮ হাজার ৮শ ৫৩ কোটি ১২ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে ১৯ হাজার ৬শ ৯৭ কোটি ২১ লাখ টাকা, রেলপথ মন্ত্রণালয়ে ১৬ হাজার ১শ ৩৫ কোটি ৯ লাখ টাকা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে ২ হাজার ৭শ ৩২ কোটি টাকা, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে ৬শ ৮৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে ২ হাজার ৫শ ২২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ১শ ৫০ কোটি ১৮ লাখ ৬১ হাজার টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগে ১৮ হাজার ৮শ ৯৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা, সুপ্রীম কোর্টের জন্য ১শ ৬৫ কোটি ১৬ লাখ টাকা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জন্য ৩ হাজার ৯শ ৮৬ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য ৬শ ৮৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, দুর্নীতি দমন কমিশন খাতে ১শ ১ কোটি ৭১ লাখ টাকা, সেতু বিভাগে ৮ হাজার ৪শ ২৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে ৫ হাজার ২শ’ ৭০ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, সুরক্ষা সেবা খাত ২ হাজার ৮শ ৮২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ খাতে ৪ হাজার ৪শ ৭৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
পাস হওয়া বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৪ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোর বরাদ্দের পরিমাণ শতকরা হিসেবে দেখা যায় বাজেটে মোট বরাদ্দের শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ, জনপ্রশাসন খাতে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ, সুদ প্রদান খাতে ১০ দশমিক ৪ শতাংশ, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ, প্রতিরক্ষা খাতে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ, কৃষি খাতে ৬ দশমিক ১ শতাংশ, সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ খাতে ৬ শতাংশ, জনশৃংখলা ও নিরাপত্তা খাতে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ, স্বাস্থ্য খাতে ৫ দশমিক ২ শতাংশ, শিল্প ও অর্থনৈতিক সার্ভিস খাতে ১ শতাংশ, বিবিধ ব্যয় খাতে ২ দশমিক ৭ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।