পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৬ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বকশীবাজারের আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন। খালেদা জিয়া এদিন বেলা ১০টা ৪৪ মিনিটে আদালতে উপস্থিত হন। দেড়টার দিকে তিনি আদালত চত্বর ত্যাগ করেন। এদিন জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার আত্মপক্ষ সমর্থন এবং জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে পুনরায় জেরা করার দিন ধার্য ছিল।
খালেদা জিয়া বৃহস্পতিবার সকালে আদালতে হাজির হলে জিয়া দাতব্য ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার শুনানি শুরু হয়। এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর রশীদকে এদিন তিনটি প্রশ্নে জেরা করেন খালেদার আইনজীবী আব্দুর রেজাক খান। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, আসামিপক্ষ আরও তিনটি প্রশ্নে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা করার সুযোগ পাবেন। সেজন্য ৬ জুলাই দিন করে দিয়েছেন ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক।
অপরদিকে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষের সমর্থনের জন্যও একই দিন ধার্য করেন আদালত।
জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্টে দুর্নীতির অভিযোগ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ২০০৮ ও ২০১০ সালে মামলা দুটি দায়ের করে দুদক। রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে দুই মামলাতেই বিএনপি নেত্রীর আত্মপক্ষ সমর্থনের শুনানি কয়েক দফা পেছানো হয়। আসামিপক্ষের অনাস্থার কারণে কয়েক দফা বিচারকও বদল হয়। খালেদা জিয়ার সর্বশেষ আবেদনে উচ্চ আদালতের নির্দেশে গত ১৬ মে এ দুই মামলা ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ কামরুল হোসেন মোল্লার আদালত থেকে বিশেষ জজ আদালত ৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে আসে।
আসামিপক্ষের আবেদনে তিনি অরফানেস ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বাদীকে নতুন করে জেরার অনুমতি দেন। মামলা হওয়ার প্রায় পাঁচ বছর পর ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ বাসুদেব রায় অভিযোগ গঠন করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।