পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সিভিল এভিয়েশন অথরিটি ঘূর্ণিঝড় আতঙ্কে চট্রগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কক্সবাজার ও বরিশাল বিমানবন্দরে সব ধরনের উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ করেছে। পরবর্তী নিদের্শ না দেয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবত থাকবে। আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনা করে সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে থেকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির পরিচালক (ফ্লাইট সেফটি) জিয়াউল কবির।
সিভিল এভিয়েশন অথরিটির পরিচালক জিয়াউল জানান, ৭ নম্বর বিপদ সংকেত জারি হওয়ায় কক্সবাজার বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া আবহাওয়ার পরিস্থিতি পরির্বতন না হওয়া পর্যন্ত যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ ও কার্গো বিমান চলাচল বন্ধ থাকবে। অন্য বিমানবন্দরগুলোতে আবহাওয়া পরিস্থিতির বিবেচনা করে উড়োজাহাজ চলাচল করবে।
আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরগুলোয় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, ল²ীপুর, ফেনী, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোয় ৭ বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।