Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বড় পর্দায় খেলা দেখার প্রস্তুতি

প্রকাশের সময় : ৬ মার্চ, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : এশিয়া কাপ টি-টুয়েন্টির ফাইনালে বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম পরাশক্তি ভারতের মুখোমুখি হচ্ছে আজ বিশ্ব ক্রিকেটের নয়া শক্তি বাংলাদেশ। স্বপ্নের এ ফাইনাল আবেগ আর উচ্ছ্বাসে বিভোর সারা দেশের মানুষ। দেশজুড়ে শহর পাড়া-মহল্লা, গ্রামে-গঞ্জে, আনাচে-কানাচে চলছে নানা আলোচনা। তবে সবার প্রত্যাশা একটাই আর তা হলো বাংলাদেশের জয়। বাংলাদেশের দর্শক ক্রিকেটপ্রেমিক। এ ফাইনাল ম্যাচকে ঘিরে তাদের প্রেম এখন বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো তুঙ্গে রয়েছে।
খেলাকে ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনার কমতি নেই কোথাও। স্বপ্নের ফাইনাল খেলা দেখার প্রস্তুতি চলছে সারা দেশে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে ফাইনাল খেলাটি বড় পর্দায় দেখা প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এই বিষয়ে কথা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আসমাউল হুসনার সাথে। তিনি বলেন, ২০১২ সালে হারের সে ক্ষতটা সঙ্গে নিয়েই অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল গোটা দেশ। পাকিস্থানকে হারিয়ে কিছুটা হলেও পূরণ হয়েছে। ফাইনাল ম্যাচটি জিতলেই পুরোপুরি সেই বেদনার অবসান হবে বলে জানান। একই সাথে ইতিহাসে সাক্ষী হতে পারবেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন। শুধু সে নয় পুরো দেশ মারশাফি বাহিনীর এই  ইতিহাস দেখার অপেক্ষায় রয়েছে। জাতি তাদের মাধ্যমে পুরানো কষ্ট ভুলে আনন্দ অশ্রুতে ভাসতে চায়। গতকাল মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে টাইগাদের প্রতি দেশবাসীর এই ভালোবাসার কথা উল্লেখ করে মারশাফি বলেছেন, দর্শক-সমর্থকদের এই ভালোবাসা সব সময়ই অব্যাহত থাকুক এটা সব সময় আশা করি আমরা। তাদের এই সমর্থন অব্যাহত থাকলে দেশের ক্রিকেট আরো দ্রুত এগিয়ে যাবে।
রাজধানীতে প্রায় প্রতিটি মোড়েই এই আয়োজন রয়েছে। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসটিসহ প্রায় প্রতিটি হলে বড় পর্দায় খেলা দেখানো হয়েছে থাকে। এই ফাইনাল ম্যাচটি দেখার জন্য আরো বড় আয়োজনের ব্যবস্থা করেছে শিক্ষার্থীরা। শুধু তাই নয়। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের জয় পরবর্তী সময়ে টিএসসিতে ঢাকাবাসী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিলে যে করে থাকে যেটা আরো বড় পরিসরে হবে বলে আশা করছেন শিক্ষার্থীরা।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, চট্টগ্রামের দর্শক এমনিতেই ক্রিকেট পাগল। তার উপর হাইভোল্টেজের ফাইনাল ম্যাচ। এতে সফল হলে বাংলাদেশ ক্রিকেটে পৌঁছে যাবে অন্য উচ্চতায় এবং বাংলাদেশ জিতবে প্রথমবারের মতো বড় কোন টুর্নামেন্টের শিরোপা। তাই স্বপ্নের এ ফাইনালকে সামনে রেখে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের পাড়া-মহল্লা, আনাচে-কানাচে শুরু হয়ে গেছে নানা জল্পনা-কল্পনা ও আলোচনা। চট্টগ্রামের জনবহুল বিভিন্ন এলাকায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে বড় পর্দায় খেলা দেখানোর প্রস্তুতিও নিচ্ছেন স্থানীয় ক্রীড়ানুরাগীরা। আজকের ফাইনাল ম্যাচটিতে কে জিতবে? বাংলাদেশ নাকি ভারত। বিশেষ করে যুবসমাজের মাঝে এ আলোচনা বেশি পরিলক্ষিত হয়েছে। যে যার যার মতো মতপ্রকাশ করলেও সবাই বাংলাদেশের পক্ষে জয়ের আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। এছাড়া ভারতের অধিনায় মহেন্দ্র সিং ধোনি ঘরের মাঠে বাংলাদেশকে হারানো আসলে কঠিন, চ্যালেঞ্জও বটে এমন মন্তব্য করায় চট্টগ্রামের ক্রিকেট পাগল দর্শকরা হয়েছেন দারুণ উজ্জীবিত।
খুলনা ব্যুরো জানায়, সুন্দরবন ঘেঁষা ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগার’র শহর খুলনার ক্রিকেটপ্রেমীরা বরাবরই মাশরাফি বাহিনীর ভক্ত। টাইগার বাহিনী খ্যাত মাশরাফিদের সর্বজনীন সফলতা কামনার কমতি নেই কখনোই। আর এবার মহাদেশীয় শিরোপা অর্জনের পালা; তাই একটু বাড়তি-ই আয়োজন খুলনার ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে। প্রজেক্টরের মাধ্যমে বড় পর্দায় মহানগরীর মোড়ে মোড়ে খেলা দেখার যত সব আয়োজন। সাথে থাকলে নৈশভোজে খিচুরি পাকানোর প্রস্তুতিও। সব মিলে খুলনা মহানগরীতে চলছে আগামীকাল বাংলাদেশ বনাম ভারতের মধ্যকার এশিয়া কাপ ফাইনাল খেলা দেখার মহাপ্রস্তুতিযজ্ঞ। খুলনাবাসীর মুখে মুখে ক্রিকেট নিয়েই চলছে নানান আলোচনা। তবে বিজয় ছাড়া অন্যকিছুই ভাবছেন না খুলনার ক্রিকেটপ্রেমীরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, খুলনা মহানগরীতে শতাধিক পয়েন্টে প্রজেক্টরে খেলা দেখার আয়োজন করেছেন তরুণ-যুবক ক্রিকেটপ্রেমীরা। সাথে রয়েছে খিচুরি রান্নার প্রস্তুতি। নগরীর কয়েকটি রাস্তা ও গলি বন্ধ করে দিয়ে খেলা দেখার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন তারা। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, চাকরিজীবী, আইনজীবীসহ সকল শ্রেণি পেশার ক্রিকেট ভক্তরা উন্মুখ টাইগারদের খেলা দেখতে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী বায়েজিদুর রহমান খান বলে, এশিয়া কাপের ফাইনালে আসাটা আমাদের জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি। আল্লাহ’র শুকরিয়া। এবার ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিততে পারলেই টাইগারদের নামের প্রতি সুবিচার করা হবে।
ক্রীড়া সংগঠক ও খুলনা চেম্বর অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাড. সাইফুল ইসলাম বলেন, কেন জানি আমার মন বলছে; ভারতের বিপক্ষে টাইগাররাই জয়ী হবেই।
বড় পর্দার প্রজেক্টরে খেলা দেখার আয়োজক রায়হান, ফয়সাল, টিপু সুলতান, আশিক আহমেদ ও সুমন বললেন, ‘জয়-পরাজয় ক্রিকেট খুব স্বাভাবিক ঘটনাই। তবে এবার বাংলাদেশের বিজয় ছাড়া কিছুই ভাবতে পারছি না।’ দৈনিক ইনকিলাব খুলনা ব্যুরো অফিসের সামনে বেবী বাবু রোডেও খেলা দেখার একাধিক প্রজেক্টর বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন স্থানীয়রা। উল্লেখ্য, আজ রবিবার সন্ধ্যা ৭টায় এশিয়া কাপ টি-২০ ফাইনালে মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে স্বাগতিক বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে ভারত।
যশোর ব্যুরো জানায়, এশিয়া কাপ ফাইনালে বাংলাদেশ ঘরের মাটিতে নিশ্চয়ই বিজয় ছিনিয়ে আনবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ক্রীড়াঙ্গনে ঐতিহ্য যশোরের বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মানুষ। কলেজ শিক্ষক তহীদ মনি বললেন, এশিয়া কাপে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে হারায় ভারত। ফাইনালে বাংলাদেশ ও ভারতের মুখোমুখি খেলা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে রয়েছে দেশের অন্যান্য এলাকার মতো যশোরের ক্রীড়ামোদিরা। ফাইনাল খেলা নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ ও উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে সবার মধ্যে। সাধারণ একজন রিকশাচালকও চায় লড়াইয়ে বাংলাদেশ জিতুক। রিকসা চালক ইউনুছ বললেন, কাজকাম ফেলে যেখানে টিভি পাবো দেখবো ফাইনাল খেলা। আনান্দ করবো বলে আয়োজন করছি।
বরিশাল ব্যুরো জানায়, আজকের ক্রিকেট ফাইনালে বাংলাদেশের টাইগারদের ইতিহাস গড়ার স্বপ্নে বিভোর দক্ষিণাঞ্চলের সব মানুষ। ফইনালে বাংলা টাইগাররা  দেশের জন্য বিরল সম্মান বয়ে আনবে, এমন আশা বরিশালসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের আমজনতারই। পাশাপাশি আজকের ক্রিকেট ফাইনাল খেলাটি যাতে সারা দেশের সাথে দক্ষিণাঞ্চলের সব মানুষও টিভির পর্দায় নির্বিঘেœ দেখতে পারেন সে লক্ষে বিদ্যুৎ বিভাগের কাছেও আবেদন সাধারণ মানুষের।  বিষয়টি নিয়ে সব শ্রেণী ও পেশার মানুষও বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে দাবী জানিয়েছেন। ক্ষমতাসীন দরের নেতৃবৃন্দের তরফ থেকেও অনানুষ্ঠানিকভাবে বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে বিবেচনার অনুরোধ জানান হযেছে।
এ ব্যাপারে গতকাল বরিশালে একাধীক শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে আলাপ করা হলে সকলেই আজকের ক্রিকেট ফাইনালে টাইগারদের বিজয়ের ব্যপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশের জন্য দোয়া করেছেন এবং সকলকেই দোয়া করতেও বলেছেন। পাশাপাশি আজকের ফাইনাল খেলাটি যাতে টিভির পর্দায় নির্বিঘেœ দেখা যায়, সে লক্ষে ক্যাবল অপারেটর সহ বিদ্যুৎ বিভাগের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেণে সকলেই।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, এশিয়া ক্রিকেট কাপের ফাইনাল বলে কথা তাও আবার নিজ দেশের মাটিতে। দলটিও নিজেদের। তাই প্রত্যাশার পারদ অনেক উপরে। প্রতিপক্ষ ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ দল জিতবে এমন প্রত্যাশায় ফাইনাল ক্রিকেট জ্বরে ভুগছে শিক্ষা নগরী রাজশাহীর ক্রিকেটপ্রেমীরা।
ফাইনাল খেলা দেখার জন্য ঘরে বাইরে চলছে প্রস্তুতি। ঘরের চেয়ে সবাই মিলে বাইরে খেলা দেখার মজাই আলাদা। তাও আবার ফাইনাল। চারদিকে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। বিশ্বকাপ ফুটবলের মত বড় পর্দায় ক্রিকেট ফাইনাল দেখার আয়োজন চলছে। টিভি কোম্পানীর বড় বড় শোরুম গুলো তাদের সামনে বড় পর্দায় খেলা দেখানোর আয়োজন করেছে। মহল্লার ক্লাবগুলো বসে নেই। তারাও আয়োজন করেছে খেলা দেখার পাশাপাশি খানাপিনার। বাদ্য বাজনা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জয়ের সাথে সাথে মিছিল নিয়ে নগরময় ছুটে বেড়ানোর। বিজয়ের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেবার। বিশ্ববিদ্যালয়, রুয়েট, মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন সরকারী কলেজের ছাত্রাবাসেও বিশেষ আয়োজন করেছে খেলা দেখার।
নগরীর বাইরে থেকে লক্ষাধিক ছেলে-মেয়ে আসে লেখাপড়া করতে এখানে। যাদের বেশীর ভাগ ঠাঁই নেয় ছাত্রাবাসে। এসব ছাত্রাবাসেও খেলা দেখার বিশেষ আয়োজন করেছে। কোন কোন ছাত্রাবাসে রয়েছে বিশেষ খাবার আয়োজন। বিপণীবিতান গুলো বসে নেই। তারাও প্রস্তুতি নিয়েছে। আবার কোন কোনটা খেলা শুরুর আগে বন্ধ রাখার কথা বলেছে।
বগুড়া অফিস জানায়, শুধু বগুড়া শহরেই নয় জেলার প্রত্যন্ত পল্লীতেও লক্ষ্য করা গেছে এই দিনটির জন্য আলাদা প্রস্তুতি নেওয়ার। বানানো হচ্ছে ফেস্টুন প্লাকার্ড। কেনা হচ্ছে গরু বা খাশির ভুরি ভোজের জন্য। একটায় কথা, ফাইনাল খেলছে বাংলাদেশ, ফাইনালে জিতবে বাংলাদেশ।
নোয়াখালী ব্যুরো জানায়, টি-টুয়েন্টি এশিয়া কাপ ফাইনাল খেলায বাংলাদেশ বনাম ভারতের মধ্যে অনুষ্ঠিতব্য উত্তেজনাকর ম্যাচের দিকে দৃষ্টি নিবন্ধ রয়েছে নোয়াখালীর ক্রিকেট প্রেমীদের। অফিস আদালত, পথেঘাটে এমনকি চায়ের দোকানেও রবিবারের ক্রিকেট ম্যাচকে ঘিরে আলোচনা চলছে। সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন শ্রীলংকা ও পাকিস্তানের বিরুদ্বে দুর্দান্ত জয়ের মাধ্যমে ফাইনাল খেলা নিশ্চিত করে এদেশের টাইগাররা। এখন শুধু একটাই আলোচনা ফাইনালে বাংলাদেশ জয়ী হবে তো ? গত দুইদিন বিভিন্ন বয়সের বেশ কয়েকজনের সাথে আলাপকালে তারা জানায়, বাঙালি বীরের জাতি। ভারতের সাথে ফাইনালেও টাইগাররা বীরত্ব প্রদর্শন করবে।
পুরুষদের পাশাপাশি স্কুল কলেজ পড়–য়া ছাত্রী এমনকি গৃহিণীরাও বাংলাদেশ ভারত উত্তেজনাকর ফাইনাল ম্যাচ দেখার প্রহর গুনছে। স্বাগতিক দেশ তৎসহ সুশৃঙ্খল দর্শকের সমর্থন টাইগারদের বাড়তি শক্তি যোগাবে। নোয়াখালীর ক্রিকেট প্রেমীদের একটি সংগঠন ২ শতাধিক ক্রিকেট সমর্থকের এক জরীপে জানা গেছে ফাইনালে বাংলাদেশ ও  ভারতের মধ্যে জয়ের ব্যবধান হচ্ছে ৮৫ : ৫।
দিনাজপুর অফিস জানায়, তাদের জন্য চলছে দোয়া খায়ের। জেলার প্রায় প্রতিটা জায়গায় আয়োজন করা হয়েছে খেলা দেখার আয়োজন। দিনাজপুর শহরের লিলি মোড়, মডার্ন মোড়, বালুবাড়ীসহ কয়েকটি উপজেলায় বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন করার খবর পাওয়া গেছে।
সিলেট অফিস জানায়, পাকিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠার গৌরব অর্জন করেছে বাংলাদেশ। টাইগারদের এমন অর্জনে সিলেটবাসী আনন্দে আত্মহারা। গত ম্যাচে পাকিস্তানকে হারানোর পর সিলেট নগরী মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়েছিল। এবার অপেক্ষার পালা। আজ ভারতকে হারাতে পারলে সিলেটবাসী নগরীর অলি-গলি থেকে মিছিল বের করবে। এছাড়াও মিষ্টি বিতরণ তো থাকবেই। শুধু তাই নয়, টাইগাররা ভারতকে হারানোর জন্য অনেকেই গবিরকে দান কয়রাত করছেন। সিলেট নগরীতে বসবাসরত বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বড় পর্দায় খেলা দেখার প্রস্তুতি
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ