পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720450824](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের একাডেমিয়া স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র গাড়ি চালানোর অবস্থায় চাপা দেয় চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে। ঘটনার পর স্থানীয় জনতা গাড়িটি আটক করলে বেরিয়ে আসে চালকের পরিচয়।
ঘটনার পর পুলিশ গাড়ি ও শিশু চালককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। কিন্তু তার বা তার হাতে স্টিয়ারিং ধরিয়ে দেয়ায় আসল চালকের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি পুলিশ। ছেলেটির বাবা একটি প্রতিষ্ঠিত পোশাক ব্যবসায়ী। এ কারণেই পুলিশ ছেলেটির বিষয়ে অতিরিক্ত সদয় ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয়রা জানান, ১১বছর বয়সী ছেলেটি সকালে স্কুলে যাবার পথে তার গাড়িটি চালকের কাছ থেকে গাড়ি নিয়ে চালানো শুরু করে। কিন্তু গাড়ি চালানোর দক্ষতা না থাকার কারণে ঘটে যায় দুর্ঘটনা। বাচ্চা মেয়েটিকে হাসপাতালে নেয়ার পর জনতা পুলিশ ডেকে গাড়িসহ তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তবে অনেক রফাদফা শেষে সামান্য জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয় স্কুল ছাত্র এবং গাড়ি চালককে।
ধানমন্ডি থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার ঘটনার পর ওই স্কুল ছাত্র ও গাড়িতে থাকা চালককে আটক করে আনা হয় থানায়। দুর্ঘটনার শিকার মেয়েটির চিকিৎসার ব্যবস্থা করে ছাত্রটির পরিবার। তবে মেয়েটির বাবার পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ।
ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ জানান, মেয়ের বাবা অভিযোগ না করায় কিশোর ও গাড়ির চালককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। কারণ ছেলেটি অপ্রপ্তবয়স্ক। তবে মোটরযান আইনে মামলা করে গাড়ির মালিকের কাছে থেকে জরিমানা আদায় করা হয়েছে। ঠিক কত টাকা জরিমানা করা হয়েছিল এই কর্মকর্তা তার কোনো সঠিক উওর দিতে পারেননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।