পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোর্ট রিপোর্টার : শ্লীলতাহানির অভিযোগে যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অবনি শংকরসহ পুলিশের পাঁচ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক শফিউল আজমের আদালতে বুধবার দুপুরে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার অপর আসামিরা হলেন- মুগদা থানার এসআই আবদুল কাদের (১নং আসামি), যাত্রাবাড়ী থানার এসআই জসিম, জামাল ও কনস্টেবল দেবাশীষ।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, মুগদা থানার এসআই আবদুল কাদেরের মেয়ের সঙ্গে মামলার বাদীনির ছোট ভাই ইমরানের ২০১৫ সালের ৪ অক্টোবর বিয়ে হয়। কিন্তু মেয়ের বাবা আবদুল কাদের এ বিয়ে মেনে নিতে পারেননি। তিনি ইমরানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ইমরান আত্মসমর্পণ করে আদালত থেকে জামিন নেন। মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, জামিন নেয়ার পর ইমরানকে যাত্রাবাড়ী থানার ওসি দেখা করতে বলেন। তিনি যাত্রাবাড়ী থানায় গিয়ে এসআই জসিমের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় এসআই জসিম তার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। ইমরান চাঁদা দিতে অস্বীকার করে চলে আসেন। ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর ইমরানকে ১নং আসামির বাসায় ডেকে এনে ব্যাপক নির্যাতন করা হয়। এরপর মামলার বাদীনিকে ফোন করে ওই বাসায় আসতে বলা হয়। বাদীনি বোনকে নিয়ে বাসায় আসলে ১ থেকে ৩নং আসামিরা তার হাত ধরে টানাটানি করে এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। বিষয়টি জানাজানি হলে তাদের গাড়িতে করে যাত্রাবাড়ী থানায় নিয়ে আসা হয়। ওসিও এ সময় বাদীনির হাত ধরে টানাটানি এবং অশোভন আচরণ করে। বিচারক শফিউল আজম আজ বৃহস্পতিবার বাদীনির বাকি জবানবন্দি গ্রহণ করে মামলা নথিভুক্তির বিষয়ে আদেশ দেবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।