পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন বাইতুল জামে মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্স উচ্ছেদ করে সেখানে নাট্যশালা নির্মাণের পরিকল্পনা অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। অন্যথায় অনাকাঙ্খিত যে কোন পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তার জন্য জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়ী থাকতে হবে। ১৯৯২ সালে নির্মিত এই মসজিদ-মাদরাসা কমপ্লেক্স ভেঙে নাট্যশালা নির্মাণের সিদ্ধান্ত ইসলামের বিরুদ্ধে গভীর চক্রান্তের অংশ। গতকাল সংবাদ মাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর জমিয়তের সভাপতি মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন ২৫ বছর ধরে যেখানে স্থানীয় মুসল্লীগণ নামাজ আদায় করে আসছেন এবং কুরআনী শিক্ষা পরিচালনা করছেন সেখানে কী করে সুরের ধারা নামে একটি নাট্যশালা তৈরির সিদ্ধান্ত জেরা প্রশাসক নিতে পারলেন তা আজ এক বিরাট প্রশ্ন। কোন মুসলমান এ জাতীয় অন্যায় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে এবং মেনে নিতে পারে না। মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী আরো বলেন-পবিত্র কুরআনের সূরা বাক্বারার ১১৪নং আয়াতে বলা হয়েছে- যে ব্যক্তি আল্লাহর মসজিদসমুহে তাঁর নাম উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলো উজাড় করতে চেষ্টা করে তার চেয়ে বড় জালেম আর কে হতে পারে? এই আয়াতের আলোকে মসজিদে নামাজ আদায়ে বাধা দেওয়ার সম্ভাব্য যত পন্থা হতে পারে সবগুলোই ইসলামী শরীয়তে হারাম সুতরাং অবিলম্বে জেলা প্রশাসককে এ ধরনের অন্যায় সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।