পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : সত্তর-আশির দশকের ঝড় তোলা সেই নায়ক বিনোদ খান্না আর নেই। থেমে গেছে তার হৃদয় স্পন্দন। বৃহস্পতিবার সকালে সবাইকে ছেড়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন বিনোদ (৭০)। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে তিনি অভিনয় করেছেন শতাধিক সিনেমায়। এছাড়া রাজনীতিতেও ছিল তার সরব বিচরণ। পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। মৃত্যুর সময় তার পাশে ছিলেন স্ত্রী কবিতা খান্না, ছেলে রাহল ও অক্ষয় খান্না এবং মেয়ে শ্রদ্ধা।
১৯৭০ ও ৮০ এর দশকে সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল ছিলেন বিনোদ। প্রথমদিকে তাকে নেতিবাচক ও ছোট চরিত্রের জন্য প্রস্তাব করা হতো। ১৯৬৮ সালে ‘মান কা মিত’ ছবিতে অভিষেক হয় তার। মেরে আপনে, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ইমতিহান, ইনকার, অমর আকবর অ্যানথনি ছবি দিয়ে আলো কাড়েন তিনি।
‘হাতি মেরা সাথি’ ছবির জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জেতেন। এরপর ১৯৯৯ (ফিল্মফেয়ার), ২০০১ (কালাকার) ও ২০০৭ (জি-সিনে পুরস্কার) সালে পান আজীবন সম্মাননা পুরস্কার।
১৯৮২ সালে তিনি অভিনয় থেকে অবসরে যান। এরপর পাঁচ বছর পরে আবারও ‘ইনসাফ’ ও ‘সত্যমে জয়তে’ ছবির মাধ্যমে সদর্পে ফিরে আসেন।
রাজনীতিতে ব্যস্ত থাকলেও বলিউডে ঠিকই নিজের জাদু দেখিয়েছেন। বলিউড অন্যতম খান সালমান তাকে সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করতেন। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে অসুস্থ বিনোদকে দেখতেও গিয়েছিলেন সালমান। তার সর্বশেষ জনপ্রিয় ছবিগুলোর মধ্যে আছেÑ দাবাং, প্লেয়ার্স ও দিলওয়ালে। সূত্র: বিটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।