পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ইউরোপের সেøাভেনীয় গুহায় দেখা মিলল ‘বেবি ড্রাগনে’র ডিমের। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, গত একশো বছর ধরে সেøাভেনীয় গুহায় রয়েছে ওই বেবি ড্রাগন। ওই গুহাতে একটি স্ত্রী ড্রাগনেরও দেখা মিলছে। ৬০টি ডিমের ওপর শুয়ে থাকতে দেখা গেছে ওই স্ত্রী বেবি ড্রাগনকে।
এক দশকে ড্রাগনরা ডিম পাড়ে ১ বার। তবে কখনও কখনও দু’বারও ডিম পাড়ে এই প্রজাতির ড্রাগন। ২০০ মিলিয়ন বছর পুরনো ওই গুহায় কীভাবে এল ড্রাগন? গবেষণা শুরু করেছে বিজ্ঞানীরা। এখনও কী পৃথিবীতে ড্রাগনের বেঁচে থাকা সম্ভব? বিজ্ঞানীদের মত, পরিবেশ আবহাওয়ার সঙ্গেই বিবর্তিত হয়েছে ড্রাগনের শরীরও। গুহার বর্তমান পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছে ড্রাগনের এই প্রজাতি।
জীববিজ্ঞানীরা মনে করেছেন, গুহার ভিতর যে তাপমাত্রা রয়েছে তাতে ১২০ দিন পরেই ওই ডিম ফুটে বাচ্চা বেরিয়ে আসবে বলেই দাবি তাদের। ১০ বছর কিছু না খেয়েও বেঁচে থাকতে পারলেও কিন্তু ইতিমধ্যেই কিছু ডিম খেয়ে নিয়েছে ওই ড্রাগন। শেষ পর্যন্ত কটি ডিম অবশিষ্ট থাকবে, সেনিয়েও চিন্তায় বিজ্ঞানীরা।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালেও এই ধরনের এক প্রজাতির ডিমের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল। তবে সেই ডিম থেকে একটিও বাচ্চার জন্ম হয়নি। -সূত্র : জি-নিউজ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।