Inqilab Logo

রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, ৩০ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

জনপ্রত্যাশা পূরণে সব রাজনৈতিক দল এক সঙ্গে কাজ করুন : প্রেসিডেন্ট

সংসদ অধিবেশন শুরু : চলবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত

প্রকাশের সময় : ২১ জানুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৫৯ পিএম, ২০ জানুয়ারি, ২০১৬

বিশেষ সংবাদদাতা : দেশের জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সব রাজনৈতিক দলকে এক সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় বাঙালি জাতিকে আবার ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বানও জানান তিনি। প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি সরকারি দল ও বিরোধী দলসহ সবাইকে জনগণের প্রত্যাশা পূরণের প্রতিষ্ঠান জাতীয় সংসদে যথাযথ ও কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাই। গতকাল বুধবার দশম জাতীয় সংসদের নবম অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে এ আহ্বান জানান। বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে প্রেসিডেন্ট তার ভাষণ শুরু করেন। প্রায় ৪০ মিনিট বক্তব্য রাখেন তিনি।
ভাষণ শেষে প্রেসিডেন্ট সংসদের অধিবেশন কক্ষ ত্যাগ করেন। এরপর স্পিকার দিনের কার্যসূচি শেষ করেন এবং অধিবেশন আগামী রোববার বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত মুলতবি ঘোষণা করেন।
সরকারের প্রচেষ্টায় নাশকতামূলক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে আসায় জনজীবনে স্বস্তি বিরাজ করছে বলে ভাষণে উল্লেখ করেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, সরকার দেশে আইনের শাসন সুসংহত ও সমুন্নত রাখার সর্বাত্মক উদ্যোগ ও সুদৃঢ় পদক্ষেপ নিয়েছে। দেশের মাটি থেকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে বর্তমান সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বিগত মেয়াদে গৃহীত কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার এ লক্ষ্যে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে দেশে নাশকতামূলক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে এসেছে এবং জনজীবনে স্বস্তি বিরাজ করছে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, জাতীয় সংসদ দেশের সব উন্নয়ন কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দু। বর্তমান সরকার রাজনীতি থেকে হিংসা, হানাহানি ও সংঘাতের অবসানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও আলোকিত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, পরমতসহিষ্ণুতা, মানবাধিকার ও আইনের শাসন সুসংহতকরণ এবং জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে সরকারি দলের পাশাপাশি বিরোধী দলকেও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান।
প্রেসিডেন্ট বলেন, নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ, সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা একটি স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায় অতিক্রম করছি। রূপকল্প-২০২১ এবং দিনবদলের সনদের ভিত্তিতে প্রণীত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ও ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন এবং এ কার্যক্রমে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের ফলে আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।
আবদুল হামিদ বলেন, বর্তমান সরকার শুরু থেকেই গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে দেশ পরিচালনা করছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই গণতন্ত্রের বিকাশ, আইনের শাসন ও আর্থ সামাজিক সমৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সুশাসন সুসংহত করার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। আমার বিশ্বাস সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখবে।
শত প্রতিকূলতা, বাধা-বিপত্তি ও বৈরিতার মধ্যেও দেশে সুশাসন সুসংহতকরণ এবং গণতন্ত্র চর্চা ও উন্নয়ন কর্মসূচিতে তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সরকারের প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে বলে মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট ।
ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতা সমুন্নত এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুজ্জ্বল রাখতে, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ় করতে এবং শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে, বাঙালি জাতিকে আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে- বলেন প্রেসিডেন্ট।
তিনি বলেন, একাত্তরের শহীদদের কাছে আমাদের অপরিশোধ্য ঋণ রয়েছে, আসুন ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে এবং দল-মত-পথের পার্থক্য ভুলে জাতির গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার মাধ্যমে আমরা লাখো শহীদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করি।
সংসদে দেওয়া বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট সরকার ঘোষিত ভিশন-২০২১ এবং ভিশন-২০৪১ অর্জনে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দেন। ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশ মধ্য-আয়ের দেশে পরিণত হবে এবং ২০৪১ সালে বিশ্বসভায় একটি উন্নত দেশের মর্যাদায় অভিষিক্ত হবে, এটাই জাতির প্রত্যাশা। আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে সুশাসন সুসংহতকরণ, গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ এবং জনগণের সর্বাত্মক অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা এসব লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হব।
ভাষণে প্রেসিডেন্ট অর্থনীতি, বাণিজ্য-বিনিয়োগ, খাদ্য-কৃষি, পরিবেশ-জলবায়ু, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতে সরকারের কার্যক্রম ও সাফল্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রেখে সরকার নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হবে। এছাড়া মানব পাচার, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় সরকারের পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, দেশের মাটি থেকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে বর্তমান সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বিগত মেয়াদের ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার এ লক্ষ্যে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে দেশে নাশকতামূলক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে এসেছে এবং জনজীবনে স্বস্তি বিরাজ করছে।
যুদ্ধপরাধীদের বিচারের বিষয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতির প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে ১৯৭১ সালে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের বিচার সম্পন্ন করছে এবং বিচারের রায় কার্যকর হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ অন্যান্য চাঞ্চল্যকর ও জনগুরুত্বপূর্ণ মামলাসমূহ নিস্পত্তির ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
এসময় সিলেটে শিশু রাজন হত্যা ও খুলনার রাকিব হত্যা মামলার কথাও তুলে ধরে প্রেসিডেন্ট, সম্প্রতি বিচারিক আদালত কর্তৃক বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্রুততম সময়ে সিলেটের চাঞ্চল্যকর শিশু রাজন হত্যা মামলা এবং খুলনার শিশু রাকিব হত্যা মামলার বিচার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সড়ক অবকাঠামো ৬ দশমিক এক-পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ নিজস্ব অর্থায়নে শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল সেতুর পাইলিং এবং নদীশাসন কাজের উদ্বোধন করেন।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের কথা তুলে ধরে প্রেসিডেন্ট বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান সমুন্নত এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রেখে ২০১৪ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দশম জাতীয় সংসদ গঠিত হয় এবং বর্তমান সরকারের ওপর দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব অর্পিত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট বলেন, সামাজিক সূচকসমূহের অগ্রগতিতে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশসমূহের চেয়েও অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে শক্তিশালী ও উন্নত সেবা প্রদানে সক্ষম হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জনগণের যাতায়াতের সুবিধার্থে এবং ঢাকা শহরের যানজট সমস্যার সমাধানকল্পে মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভার নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
তিনি বলেন, শতভাগ স্যানিটেশন ও সবারর জন্য নিরাপদ পানি সরবরাহের লক্ষ্যে মহানগর, পৌরসভা, গ্রামীণ ও দুর্গম অঞ্চলে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ২০২০ সালের মধ্যে পল্লী অঞ্চলে আরও প্রায় ৮০ হাজার আর্সেনিকমুক্ত নিরাপদ পানির উৎস স্থাপন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে চলমান সঙ্কট এবং অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে উদ্ভূত নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও যথোপযুক্ত রাজনীতি ও সহায়ক মুদ্রানীতির প্রভাবে দেশে সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও ভারসাম্য বজায় রয়েছে। এর ফলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হারও রয়েছে সুস্থিত। গত পাঁচ বছরে মাথাপিছু জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি হয় গড়ে ৯ দশমিক তিন শতাংশ।
বিশ্ব অর্থনীতিতে বৈদেশিক বাণিজ্যের শ্লথগতি এবং উন্নত দেশসমূহের অর্থনৈতিক স্থবিরতার কারণে সব দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। এর কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রতিভাত হলেও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করায় দেশের রপ্তানি বাণিজ্যে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত আছে। ২০১৪-১৫ অর্থ-বছরে আমদানি প্রবৃদ্ধি ছিল ১১ দশমিক তিন শতাংশ, এর মধ্যে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি প্রবৃদ্ধি ১৮ দশমিক ছয় শতাংশ। এতে প্রতীয়মান হয় যে, দেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতির অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে- বলেন প্রেসিডেন্ট।
সংসদ অধিবেশন শুরু : চলবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত
দশম জাতীয় সংসদের নবম অধিবেশন গতকাল বুধবার বিকেলে শুরু হয়েছে। বছরের প্রথম অধিবেশন হওয়ায় রেওয়াজ অনুযায়ী অধিবেশনের শুরুতে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ সংসদে ভাষণ দেন। অধিবেশন শুরুর আগে সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, এই অধিবেশন চলবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
দশম জাতীয় সংসদের নবম অধিবেশনের জন্য পাঁচজন প্যানেল সভাপতি মনোনীত হয়েছেন। সংসদ অধিবেশন চলাকালীন স্পিকার, ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতে অগ্রবর্তীজন সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল বুধবার বিকেল পৌনে ৫টায় নবম অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী নবম অধিবেশনের জন্য পাঁচ সভাপতির নাম ঘোষণা করেন। সংবিধানের ১২ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী স্পিকার অধিবেশন চলাকালীন এই পাঁচ প্যানেল সভাপতির মনোনয়ন দেন। নবম অধিবেশনের প্যানেল সভাপতিরা হলেন, আবুল কালাম আজাদ, মো. তাজুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান মোল্লা, জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম ও ডা. দীপু মনি।
সদ্য সচিবালয় থেকে জানা যায়, সংসদে ১২টি বিল পাসের অপেক্ষায় এবং ১৫টি বিল উত্থাপনের অপেক্ষায় আছে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংসদ সদস্যদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির বিল রয়েছে। চলতি সংসদের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। এ পর্যন্ত আটটি অধিবেশনের ১৬৮ কার্যদিবসে ৪৮টি আইন পাস হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জনপ্রত্যাশা পূরণে সব রাজনৈতিক দল এক সঙ্গে কাজ করুন : প্রেসিডেন্ট
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ