পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সেই প্রার্থীর বাসায় বিদ্যুৎ পুনঃসংযোগ মিলেছে। তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারপত্রে সই দিতে হয়েছে। শুধু তাই নয় চেয়ারম্যান প্রার্থী আলমগীর হোসেনকে স্বপরিবারে নিজ জেলা ছাড়তে হচ্ছে। আজ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাগেরহাট ছেড়ে খুলনায় ভাড়া বাড়িতে উঠছেন ওই প্রার্থী। গতকাল ফোনে ইনকিলাবের সাথে আলাপকালে আলমগীর বলেন, তারা আমার মা-বাবাকে মারপিট করেছে, আমাকেও জানে মারার হুমকি দিয়েছে, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। আমি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য পত্রে সই দিয়েছি। বিদ্যুৎ সংযোগ মিলেছে তবে ওই নিজ এলাকায় আর বসবাস করার পরিবেশ নেই। তাই কাল (আজ) নিজ বাড়ি থেকে বৃদ্ধ পিতা-মাতাসহ পরিবারের সবাই বাড়ির মালামাল নিয়ে খুলনায় চলে আসবে। আমি আগে থেকেই খুলনা শহরে অবস্থান করছি। আলমগীর হোসেন জেলার মোড়লগঞ্জ উপজেলার উত্তর তেলিগাতীতে বসবাস করতেন।
গত ২৮ মার্চ দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘ইউপি নির্বাচন: মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারে মিলবে বিদ্যুৎ সংযোগ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
জেলা বিএনপির সভাপতি এম.এ. সালাম, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সসহ স্থানীয় সূত্রের তথ্যে জানা যায়, আলমগীর হোসেন প্রথমধাপে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি তিনি স্থানীয় রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ২৪ ফেব্রুয়ারি তার বাসায় হামলা চালায় প্রতিপক্ষের লোকজন। পরদিন আলমগীর হোসেনের বাবাকে মারধর করে। ২৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় ফাঁকাগুলি বর্ষণ করে ত্রাসের সৃষ্টি করা হয়। পরে ওই প্রার্থীর বাসার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। শর্ত দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ পুনঃস্থাপনের জন্য মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে হবে।
আলমগীল হোসেন গতকাল ইনকিলাবকে জানান, বিষয়টি সম্পর্কে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। উল্টো পুলিশের এক কর্মকর্তা প্রার্থীর মাকে বলেছেন, তিনি এই আমলে কেনো বিএনপির প্রার্থী হতে গেলেন?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।