পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তারেক সালমান : মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা এবং জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্য গড়ার শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে জাতি আজ রবিবার ৪৭তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করছে। এ বছর আমাদের মহান স্বাধীনতার ৪৬ বছর পূর্তি হওয়ায় দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। স্বাধীনতাবিরোধী ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীদের মধ্যে অনেকের বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। বিশেষ করে স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের দল জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধের দাবিতে দেশের তরুণ প্রজন্ম যেভাবে সোচ্চার হয়েছে তা দেশের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসটি উপলক্ষে আলাদা আলাদা বাণী দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগসহ দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দিবসটি পালনে হাতে নিয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। গতকাল মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, মহান স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে এক অনন্য গৌরবময় দিন। ঐতিহাসিক এ দিনে তিনি পরম শ্রদ্ধার সঙ্গে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করে নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারই নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় আমাদের মহান স্বাধীনতা।
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে অপর এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতাবিরোধী সা¤প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং উন্নয়ন ও গণতন্ত্রবিরোধীদের যে কোনো অপতৎপরতা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ২৬শে মার্চ আমাদের জাতির আত্মপরিচয় অর্জনের দিন। পরাধীনতার শিকল ভাঙার দিন। আসুন সকল ভেদাভেদ ভুলে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাই। সবাই মিলে একটি অসা¤প্রদায়িক, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলি। প্রতিষ্ঠা করি জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’। আজকের এ ঐতিহাসিক দিনে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেয়ার লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে অপারেশন সার্চ লাইটের নামে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলার মাধ্যমে বাঙালি জাতির জীবনে যে বিভীষিকাময় যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিল, দীর্ঘ ৯ মাসে মরণপণ লড়াইয়ের মাধ্যমে বাংলার দামাল সন্তানেরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে সে যুদ্ধে বিজয় অর্জনের মাধ্যমে স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনে।
১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়লাভ করা সত্তে¡ও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে নির্বিচারে বাংলার বেসামরিক লোকজনের ওপর গণহত্যা শুরু করে। তাদের এ অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগসহ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং সকল সচেতন নাগরিককে নির্বিচারে হত্যা করা।
সেনা অভিযানের শুরুতেই হানাদার বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে তার ধানমন্ডির বাসভবন থেকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের আগে বঙ্গবন্ধু ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং যে কোনো মূল্যে শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। মুহূর্তের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুর এ ঘোষণা ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে দেয়া হয়।
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন উপলক্ষে এবার জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আজ ভোরবেলায় রাজধানীতে একত্রিশবার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হয়।
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভার স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধারা, বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনীতিকগণ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সাধারণ জনগণ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
সকালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শিশু-কিশোর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদপত্রসমূহে বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশিত হবে এবং সরকারি ও বেসরকারি বেতার ও টিভি চ্যানেলে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারিত হবে।
এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। জাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্মারক ডাক টিকিট প্রকাশ করবে। হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রমসহ এ ধরনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং রাতে আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে।
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবে।
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ রবিবার সরকারি ছুটির দিন। এদিন রাজধানীর সড়ক ও সড়কদ্বীপ জাতীয় পতাকাসহ নানা রঙের পতাকা দিয়ে সাজানো হয়েছে।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আজ ভোরে বঙ্গবন্ধু ভবন এবং দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। সকাল ৬টায় সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে এবং সকাল ১১টায় টুঙ্গীপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ। টুঙ্গীপাড়ার কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করবে।
এছাড়াও দিবসটি স্মরণে আওয়ামী লীগ আগামীকাল সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। এতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করবেন।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ ছাড়াও জাতীয় পার্টি, জাসদ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, গণফোরামসহ বিভিন্ন যুব ও ছাত্র সংগঠন মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ গৃহীত সকল কর্মসূচিতে দেশবাসীর সঙ্গে একাত্ম হয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য সংগঠনের সকল শাখাসহ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনসমূহের নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীসহ সর্বস্তরের জনগণ ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত জাতীয় স্মৃতিসৌধ
সেলিম আহমেদ, সাভার : এদিকে, মহান স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ। সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত হতে ধুয়ে মুছে ও রং তুলির আচরে রাঙ্গানো হয়েছে সৌধ প্রাঙ্গণ।
এছাড়া দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কের দুই পাশের বহুতল ভবন ও বিপণি বিতানগুলো আলোকসজ্জা করা হয়েছে।
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ১৫ মার্চ থেকেই সকল প্রকার দর্শনার্থীদের স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। ২৬ মার্চ প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করার পর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমান।
জাতির গৌরব আর অহংকারের এদিনটিতে সৌধ প্রাঙ্গণে ঢল নামবে লাখো মানুষের। তাদের হৃদয় নিংড়ানো শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ফুলে ফুলে ভরে উঠবে স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদি।
ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার শাহ মিজান শাফিউর রহমান জানান, অন্যান্য বারের তুলনায় এবার বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সৌধ প্রাঙ্গণসহ আশপাশের এলাকা সিসিটিভির আওতাভুক্ত করা হয়েছে। সার্বক্ষণিক নজরদারীর জন্য সৌধ এলাকায় নিরাপত্তা চৌকি ও পর্যবেক্ষণ টাওয়ার বসানো হয়েছে।
গত ৭ দিন আগে থেকেই ঢাকা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন পয়েন্ট বসানো হয়েছে পুলিশি চেক পোস্ট। সকল ধরনের সন্দেহভাজন যানবাহন তল্লাশি শেষে গন্তব্যে যেতে দেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
এছাড়া রাজধানীর প্রবেশপথ আমিন বাজার থেকে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত নিরাপত্তা বলয় ও নিবিড় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, দিবসটি উপলক্ষে গণপূর্ত বিভাগের পক্ষ থেকে সৌধ প্রাঙ্গণকে এক নতুন রূপে সাজানো হয়েছে। গণপূর্ত বিভাগের কর্মীরা গত ১০ দিন ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে পুরো সৌধ প্রাঙ্গণকে এক নতুন রূপ দিয়েছে।
এছাড়া পরিষ্কার-পরিছন্ন ও সংস্কার কাজের জন্য গত ১৫ মার্চ থেকে সৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নানা রঙের বাহারি ফুলের চারা দিয়ে ঢেকে ফেলা হয়েছে স্মৃতিসৌধের সবুজ চত্বর। চত্বরের সিঁড়ি ও নানা স্থাপনা রাঙানো হয়েছে রং-তুলির আঁচড়ে।
২৬শে মার্চ সকালে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পরই জনসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হবে জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।