পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : পুলিশের সাথে তর্ক করলে অথবা গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা লঙ্ঘনের মত ছোটখাটো অপরাধ করলেও বিদেশীদের বহিষ্কারের প্রশ্নে সুইজারল্যান্ডে গতকাল গণভোটের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়লে দশ বছরে দু’বার এ ধরনের অপরাধ করলে বিদেশীদের বহিষ্কার করা যাবে। আপীলের কোনও সুযোগ থাকবে না।
সুইজারল্যান্ডে বর্তমান আইনে শুধু হত্যা এবং ধর্ষণের মত অপরাধে বিদেশীদের বহিষ্কার করা যেতে পারে।
গণভোটের জন্য সরকারকে চাপ দিচ্ছিলো দক্ষিণপন্থী সুইস পিপলস পার্টি। অস্বস্তি থাকলেও অভিবাসন নিয়ে সুইসদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মাঝে সরকার শেষ পর্যন্ত এই গণভোটের অনুমোদন দেয়। সুইজারল্যান্ডে কমবেশি বিশ লাখ বিদেশী বসবাস করে। তারা এই গণভোটে অংশ নিতে পারছেন না।
তবে এই প্রস্তাবের বিরোধীরা বলছে, গণভোটে এই প্রস্তাব যদি পাশ হয়, তাহলে সুইজারল্যান্ডে দুই স্তরের বিচার ব্যবস্থা কায়েম হবে। আইনসিদ্ধভাবে এবং স্থায়ীভাবে যে সব বিদেশী সুইজারল্যান্ডে বসবাস করছে তাদের প্রতি চরম অবিচার করা হবে।
কিন্তু সুইস পিপলস পার্টি এবং তাদের সমর্থকরা বলছে, বিদেশীদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা সমাজকে হুমকিতে ফেলছে। সুইজারল্যান্ডে জেলখানাগুলোতে বিদেশীদের তুলনামূলক সংখ্যাধিক্যের বিষয়টি তুলে ধরছে তারা।
বিভিন্ন জনমত জরীপে বলা হচ্ছে গণভোটের ফলাফল যে কোন দিকেই যেতে পারে।
জেনেভা থেকে বিবিসির সংবাদদাতা ইমোজেন ফুকস্ লিখছেন, প্রস্তাবটির পক্ষে ভোট পড়লে বিদেশীদের ব্যাপারে পুরো ইউরোপর মধ্যে সুইজারল্যান্ডের আইন হবে সবচেয়ে কঠোর। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।