পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার ঃ মুদ্রা পাচার মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলের বিষয়ে জানাতে তার ঠিকানায় (লন্ডন) সমন নোটিস পৌঁছেছে কি না তা জানাতে বলেছেন হাইকোর্ট। তিনদিনের মধ্যে ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিমকে এবিষয়ে লিখিতভাবে জানাতে বলে ৩ মার্চ আদেশের দিন রেখেছেন আদালত। গতকাল রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ এ কে এম মনিরুজ্জামান কবির।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা এই আপিলের সঙ্গে ওই মামলায় সাজা রায়ের বিরুদ্ধে তারেকের সহযোগী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের করা আপিলও শুনানির জন্য তালিকায় রয়েছে বলে জানান তার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মনিরুজ্জামান কবির বলেন, হাইকোর্টে আসা প্রতিবেদনে তারেক রহমানের বিদেশের ঠিকানায় জারি করা নোটিস পৌঁছেছে কি না সে তথ্য দেখা যাচ্ছে না। “এ অবস্থায় আদালত তারেক রহমানের বিদেশের (বর্তমান) ঠিকানায় পাঠানো সমন নোটিস পৌঁছেছে কি না তা তিন দিনের মধ্যে ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিমকে লিখিতভাবে জানাতে বলা বলেছে।”
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিলের বিষয়টি জানাতে তারেকের বিরুদ্ধে জারি করা সমনের নোটিশ প্রতিপালন হয়েছে কি না তা ২৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়ে ২৪ ফেব্রুয়ারি দিন রাখে। ওই দিন আদালত শুনানি নিয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি দিন রাখে। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল বিষয়টি তালিকায় ওঠে।
২৪ ফেব্রুয়ারি দুদক কৌসুঁলি খুরশীদ আলম খান বলেছিলেন, সমন নোটিস বিষয়ে আদালতের আদেশ প্রতিপালন হয়েছে; ২৮ ফেব্রুয়ারি আদেশের দিন রয়েছে। এর আগে ওই মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেককে জজ আদালতের দেওয়া খালাসের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির দিন নির্ধারণের জন্য বিষয়টি ১২ জানুয়ারি তালিকায় এলে আদালত তার বিরুদ্ধে নতুন করে সমন নোটিস জারির নির্দেশ দেয়।
আদালত সমনের বিষয়টি জানিয়ে বহুল প্রচারিত একটি বাংলা ও ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে বলে। এর ধারাবাহিকতায় ১৭ ফেব্রুয়ারি বিষয়টি আদালতে ওঠে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।