পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ঢোকার আশায় প্রতিদিন প্রায় চার হাজার মানুষ নানা উপায়ে গ্রিসে প্রবেশ করছে। সেখান থেকে কয়েকটি দেশ পেরিয়ে আশ্রয়প্রার্থীরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। কিন্তু গত সপ্তাহে পাঁচটি দেশের পুলিশ প্রধানের নেয়া এক সিদ্ধান্তে গ্রিসে আটকা পড়েছে আফগানিস্তানসহ আরও কয়েকটি দেশ থেকে যাওয়া কয়েক হাজার শরণার্থী। ঐ সিদ্ধান্তের কারণে ‘যুদ্ধপীড়িত এলাকা’ ছাড়া অন্য কোনো দেশের মানুষকে সীমানা পেরোতে দিচ্ছে না পুলিশ। আটকে পড়াদের মধ্যে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া শিশু ও সঙ্গীহীন অনেকে রয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এপি’র তোলা ভিডিও ও তথ্য নিয়ে এই বিষয়ে একটি ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করেছে ‘ম্যাশেবল’ ওয়েবসাইট। ভিডিওটি ইউটিউবেও শেয়ার করা হয়েছে।
ভিডিওতে ইউরোপের বিভিন্ন সীমান্তে আটকে পড়া শরণার্থীদের সীমান্ত পেরোতে দেয়ার আকুতি তুলে ধরা হয়েছে। মেসিডোনিয়ার গেভগেলিয়া সীমান্তে একটি ছোট্ট মেয়েকে কেঁদে পুলিশকে বলতে শোনা গেছে, ‘‘পুলিশ, সীমান্ত খুলে দাও।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-এর অন্তর্ভুক্ত দেশ অস্ট্রিয়া, ক্রোয়েশিয়া ও স্লোভেনিয়াসহ সার্বিয়া ও মেসিডোনিয়ার পুলিশ প্রধানদের নেয়া সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে ইইউ ও জাতিসংঘ। ইইউ বলেছে, বিষয়টি নিয়ে তারা সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে আলোচনা করবে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা বলছে, এই সিদ্ধান্তের কারণে প্রকৃত আশ্রয়প্রার্থীদেরও ফিরিয়ে দেয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। এছাড়া আটকে পড়ারা প্রচন্ড ঠান্ডায় কাতর হয়ে পড়বে। তাদের প্রতারিত হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সূত্র : ডি ডব্লিউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।