পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
পঞ্চগড় জেলা সংবাদদাতা : বাজার দরে কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। চালের বাজারে মোট মিলা ছাঁটা চাল ৩২ টাকায় গিয়ে থেমে আছে। তবে এই চাল বাজারে সরবরাহ কম। সবজির বাজার হঠাৎ বাড়তি, দেশী মাছের বাজারও চড়া। বয়লার পাকিস্তানী (সোনালী) মুরগী একলাফে ২০০ টাকা থেকে ২৫০-২৫৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বয়লার মুরগীর বাজার বর্তমানে বেশ চড়া। এখন বয়লার ২৪০ থেকে ২৫০ টাকায় গিয়ে উঠেছে। বাজারে মাছের সরবরাহ বেশ ভালো থাকলেও দেশী মাছের বাজার বেশ চড়া। সাধারণ ক্রেতা এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। চালের বাজারে গিয়ে জানা গেল, রাইস মিলের মোটা চাল উধাও। পাওয়া যাচ্ছে অটো রাইসের স্বর্ণ গুটি ৩৫ টাকা কেজি। তবে সাধারণ রাইস মিলের মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৩২ টাকা কেজি। মিনিকেট গতবারের চেয়ে এবারে ৫/৬ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে মিনিকেট ৪৬ টাকা, আটাইশ চাল ৪৩ থেকে ৪৫ টাকা। গতবারে ছিলো ৩৮ টাকা। চিনিগুড়া ৭৫/৮০ টাকা। চালের ব্যবসায়ী মোঃ আব্দুল মান্নান বলেন, মিল ছাঁটা মোটা চালের চাহিদা কম। তাই সরবরাহ কমে গেছে। অপর এক চাল ব্যবসায়ী জানান, মোটা চাল বাজারে নেই। অন্য এক ব্যবসায়ী জানান, হয়তো পাইকারী দোকানে আছে।
সবজরি বাজার অস্থির। বাজারে এখন ও টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৪ টাকা। ফুল কপি ১৫ টাকা কেজি। পাতাকপি প্রতি পিস ১১/১৫ টাকা। পেঁপে ২০ থেকে ২৪ টাকা। আলু ১০ (সাদা) থেকে ১৫ টাকা। পালংশাক ১৪ থেকে ২০ টাকা। পিঁয়াজ দেশী ২৪ টাকা, এলসি ২০ টাাক। তবে ২ দিন আগে দেশী পিঁয়াজ ছিল ২০ টাকা। করল্লা ৪৮ থেকে ৬০ টাকা। বেগুন ২০ থেকে ২৪ টাকা। শিম ১৬ থেকে ২৪ টাকা। মুলা ৮ থেকে ১০ টাকা। কাঁচামারিচ ৪০ টাকা। আদা ১০০ থেকে ১৮০ টাকা। কমছে না রসুনের দাম। এখন রসুন ২০০ টাকয়া বিক্রি হচ্ছে। শসা কিনতেই পারছে না অনেকে যার প্রতি কেজি দর ৪০ টাকা। মাছ বাজার যেমন- ছোট দেশী শিং ২৪০ টাকা, বড় ৪০০ টাকা, মাগুর ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। শোল ৩০০ থেকে ৬০০ টাকা। পাংগাস ১২০ টাকা, টেংরা ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, পুইয়া মাছ ৪৪০ টাকা। গুরুর মাংসের দাম বাড়তি। আগে ২৩০ টাকায় পাওয়া যেত। আজ ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। খাসি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। গালামাল যেমন- মসুর ডাল প্রকার ভেদে ১০০ থেকে ১২০/১৪০ টাকা কেজি। মুকডাল ১৪০ টাকায় থেমে আছে। সোয়াবিন পলি প্যাক ৯৮ টাকা। যা আগে ছিল ৯০/৯২ টাকা। খোলা সোয়াবিন ছিল ৮৫/৯০ এখন তা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫ টাকায়। লবণের দাম যেন ধীরে ধীরে বাড়ছে। বর্তমানে ৩৮ টাকা কেজি। এই লবণ ছিল ৩০ টাকা। পরে ৩৫ এখন ৩৮ টাকা। তবে চালের বাজার বেশ অস্থির। মিল ছাঁটা মোটা চাল বাজারে নেই বললেই চলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।