পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হবিগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা : বাহুবলে ৪ শিশুহত্যা নিয়ে দেশব্যাপী তোলপাড় চলছে। সাধারণ মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়েছে। নির্মম এ হত্যাকা-ের সাথে জড়িত খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছেন সাধারণ মানুষ। কেউই ৪ শিশুর এ ধরনের মৃত্যুকে মেনে নিতে পারছেন না। পারিবারিক বিরোধ থাকতে পারে, তাই বলে নিষ্পাপ শিশুদের দোষ কোথায়? কারো ক্ষতি করতে পারে এমন বয়স কোনো শিশুরই হয়নি। তাহলে কেন তাদের এমন করুণ পরিণতি ভোগ করতে হয়েছে? এমন প্রশ্ন সাধারণ মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি হলে কিছুটা হলেও মনে শান্তি পাবে শিশুদের স্বজনরা।
এদিকে হবিগঞ্জ জেলায় শুধু ৪ শিশুই নয়। ইতোপূর্বে পৃথক দু’টি ঘটনায় আরো ৩ শিশু নির্মমতার শিকার হয়েছে। এই ৪ শিশুসহ হবিগঞ্জ জেলায় মোট ৭ জন শিশু নির্মমভাবে খুন হয়েছে গত এক বছরে।
৬ ডিসেম্বর সদর উপজেলার রাজিউড়া ইউনিয়নের বালিকান্দি গ্রামের নয়ন চৌধুরীর ছেলে ৭ম শ্রেণীর স্কুলছাত্র লায়েছ চৌধুরীকে নির্মমভাবে খুন করা হয়। তার শরীরে ৪০টি ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। হত্যাকারী এতই নিষ্ঠুর ছিল যে, শিশু লায়েছের বুক ভেদ করে পিঠ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। এ নিষ্ঠুর হত্যাকা-ে স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ মানববন্ধন করে খুনিদের খোঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানায়। এর আগে গত বছরের ২২ মার্চ নবীগঞ্জে দুই শিশুকে পুকুরে ফেলে হত্যা করে তাদের পিতা। ওই ঘটনাটি এখনো হবিগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশে (ডিবি) তদন্তাধীন আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।