পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লন্ডন সংবাদদাতা : সিলসিলা ইসলামিক সোসাইটি ইউকের পরিচালক আলহাজ হাফিয সাব্বির আহমদ বলেন, আলামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.) এর দ্বীনের খেদমত বিশ্বব্যাপী চলছে। তার মুরিদিন, মুহিব্বিনরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দ্বীনি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে ও সংগঠনের মাধ্যমে এই খেদমত আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন। ব্রিটেনে সর্বপ্রথম কামিল মাদরাসা গড়ে তুলে ইসলামি রেনেসাঁর যে জাগরণ সৃষ্টি করেছিলেন, এর সুফল সেদেশে অবস্থানরত মুসলমনারা পাচ্ছেন।
তিনি বলেন, ফুলতলী ছাহেব কিবলার দ্বীনি প্রতিষ্ঠানের বদৌলতে ব্রিটেনে অনেক মুসলিম পরিবারে পূর্ণ ধর্মীয় পরিবেশ বিরাজ করছে। শিশুরা ধর্মীয় শিক্ষা নিয়ে বড় হচ্ছে। ইসলামি রীতিনীতি সম্পর্কে সচেতন হচ্ছে।
সিলসিলা ইসলামিক সোসাইটি ইউকের পরিচালক আলহাজ গোলাম কিবরিয়ার সভাপতিত্বে ও মোহাম্মদ খালেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ হাফিয সাব্বির আহমদ এ কথাগুলো বলেন।
গত ১ জানুয়ারি রোববার ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার কভেন্ট্রি ইউকেতে আন্জুমানে আল ইসলাহ সাইপ্রাস শাখার সভাপতি হাফিয রুহুল আমিন যুক্তরাজ্য সফরে গেলে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা প্রধান করেন সিলসিলা ইসলামিক সোসাইটি ইউকের নেতৃবৃন্দ।
এসময় সাইপ্রাস আল ইসলাহ’র সভাপতি হাফিয রুহুল আমিন অনুভূতি ব্যাক্ত করতে গিয়ে বলেন, ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (রহ.) এর মুরিদানদের দ্বারা বিভিন্ন খিদমত পরিচালিত হচ্ছে, যার অনেকটার সাথে আমি জড়িত আছি। তিনি যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দেখে আনন্দ প্রকাশ করেন এবং সিলসিলা ইসলামিক সোসাইটি ইউকে’র নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন আলহাজ সায়্যিদ মোহাম্মদ ইয়াকুবী সাহেবের প্রতিনিধি মোহাম্মদ সাফিক, বিশিষ্ঠ সমাজকর্মী মো. আফতাব, মো. ইশফাক, দ্বীন মুহাম্মদ, গোলাম হাফিয প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।