পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতাল থেকে বাচ্চা চুরি করে আটক তানিয়া আক্তার রাতেই একটি মেয়ে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে সিজার অপারেশনের মধ্যদিয়ে তিনি সন্তান প্রসব করেন। একইদিন দুপুরে তিনদিনের এক নবজাতক চুরি করে সে। এরপর পুলিশের হাতে আটক হয় সে। তানিয়া সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের সিন্দুরা গ্রামের নিয়াজ আহাম্মদ লিটনের স্ত্রী তানিয়া।
পুলিশ জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের ফরিদ মিয়ার স্ত্রী রেখা আক্তার গত তিনদিন আগে জেলা সদর হাসপাতালে একটি ছেলে সন্তান জন্ম হয়। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে তানিয়া হাসপাতালে গাইনি ওয়ার্ডে এসে নিজেকে দানশীল ব্যক্তি পরিচয় দেয়। এসময় রেখার পাশে থাকার তার দাদিকে ওই নারী ৫০০ টাকা দিয়ে বলেন ফল আনতে। তিনি নবজাতক শিশুটিকে ডাক্তার দেখাতে হবে বলে তাকে কোলে নেন। সাথে রেখার ১১ বছরের এক বোনকে নিয়ে নবজাতকটিকে সাথে নিয়ে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যান। হাসপাতাল থেকে বের হয়ে সেই নারী প্রথমে স্বর্ণের একটি আংটি ১৫ হাজার টাকায় বিক্রয় করে রেখার বোনের কাছে দেন। সেখান থেকে প্রথমে কুমারশীল মোড় আমিন কমপ্লেক্সে এক শিশু চিকিৎসকের চেম্বারে যান, কিন্তু সিরিয়াল না পেয়ে আমার সন্ধানী হাসপাতালে আরেক শিশু চিকিৎসকের চেম্বারের যায়। ওই হাসপাতালে রেখার বোনকে টয়লেটে পাঠিয়ে নবজাতকটিকে নিয়ে পালিয়ে যায় তানিয়া।
পরে পুলিশ সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে শিশুটিকে উদ্ধার করতে অভিযান চালায়। পরে তথ্য ও প্রযুক্তির মাধ্যমে সদর উপজেলার সিন্দুরা গ্রামে অভিযান চালিয়ে শিশুসহ তানিয়াকে নারীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। রাতে সন্তান প্রসবের লক্ষ্মণ দেখা দিলে আমরা জানতে পারি সে গর্ভবতী। পরে তাকে দ্রুত মহিলা পুলিশের মাধ্যমে জেনারেল হাসপাতালের গাইনি বিভাগে পাঠানো হলে সিজারের মাধ্যমে তার কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।