পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, এখন যারা মানবাধিকার নিয়ে নানা বিবৃতি দিচ্ছেন, তারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের সভায় গ্রেনেড হামলা এবং ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি আহূত হরতাল-অবরোধে পরিচালিত পেট্রোলবোমা হামলায় পুড়ে শত শত মানুষের মৃত্যুর সময় কোথায় ছিলেন?
গতকাল রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিজয় দিবস ২০২২ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ প্রশ্ন রাখেন। তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ড. হাছান বলেন, এখন মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা সরব হয়েছেন। আর মানবাধিকার নিয়ে যারা বিবৃতিজীবী তারাও সরব হয়েছেন। আমার প্রশ্ন, ২১ আগস্ট মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা কোথায় ছিলেন, এই মানবাধিকার নিয়ে বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন? ২০১৩-১৪-১৫ সালে যখন জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে, তখন এই মানবাধিকার ব্যবসায়ী-বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন?’ সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন,আজকে বাংলাদেশের প্রশংসা করেন জাতিসংঘ মহাসচিব, মার্কিন প্রেসিডেন্ট।বহু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা আমাদের প্রশংসা করে। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক, যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, সেই বিশ্বব্যাংক আবার পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের প্রস্তাব দিয়েছিল। আমাদের নেত্রী বলেছেন- না, আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করবো। কিন্তু এই বদলে যাওয়া অনেকের পছন্দ নয় বলে সবাইকে সতর্ক করে মন্ত্রী বলেন, যে আন্তর্জাতিক শক্তি স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, যে দেশীয় শক্তি স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণ করেছে, এই উন্নয়ন তাদের পছন্দ নয়, তাই তারা এখন নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।