পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : বাংলাদেশের যানবাহনে চলাচলের সময় ৮৪ শতাংশ নারীই কোনো না কোনোভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন। এসব সমস্যা নিরসনে আইন প্রয়োগে সবার জন্য সমান ব্যবস্থা থাকতে হবে। সবাইকে আইন মানতে যদি সরকার বাধ্য করতে পারে, তাহলেই দেশের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। গতকাল রোববার বিকালে রাজধানীর স্পেকট্রা কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। সেমিনারে এক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবীর বলেন, নারীদের জন্য নিরাপদ যানবাহন ব্যবস্থা খুব প্রয়োজনীয়। কারণ আমাদের কর্মজীবী নারীদের বেশিরভাগই পাবলিক যানবাহন ব্যবহার করেন। কিন্তু এই যানবাহন ব্যবহারে তাদের পড়তে হয় নানা সমস্যায়। আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারী যানবাহনে চলাচল করছেন তাদের ৮৪ শতাংশই কোনো না কোনোভাবে যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এসব সমস্যা নিরসনে মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, নারীদের অধিকার রক্ষায় আইনের সঠিক প্রয়োগেরও কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি আলোচনার মাধ্যমে এসব সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। সেমিনারে নিজেরা করি’র সমন্বয়ক খুশি কবীর বলেন, নগরকে নারীবান্ধব করতে হলে অবশ্যই মন-মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। এছাড়া সব পরিবহন মালিক, শ্রমিক ও নগর কর্তৃপক্ষকে সচেতন হতে হবে। এ সময় স্থপতি মোবাশ্বের হোসেইন আইনের প্রয়োগের ওপর জোর দেওয়ার বিষয়ে তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, আইন প্রয়োগে সবার জন্য সমান ব্যবস্থা থাকতে হবে। সবাইকে আইন মানতে যদি সরকার বাধ্য করতে পারে, তাহলেই দেশের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে যানবাহনে নারী হয়রানির সমাধান সম্ভব, যদি আইনের সঠিক প্রয়োগ থাকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।