পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জনদুর্ভোগ নিরসনের লক্ষ্যে বিআরটি প্রকল্পের কাজ অর্ধেক করেই বিমানবন্দর-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে উত্তরা পর্যন্ত ফ্লাইওভারের দুই লেন খুলে দেয়া হয়। প্রকল্পের অর্ধেক সড়ক খুলে দেয়ায় জনদুর্ভোগ কমার বদলে আরো বেড়ে গেছে। প্রতিদিন যানবাহনকে ঘন্টার পর ঘন্টা যানজটে আটকে থাকতে হয়। এখন রাজধানীর মেট্রোরেলের পুরো কাজ (২০.৬ কি.মি.) সম্পন্ন না করেই অর্ধেক (উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত) প্রায় ১২ কিলোমিটার খুলে দেয়ার তোড়জোড় চলছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেট্রোরেলের অর্ধেক উদ্বোধন যাত্রীদের সুবিধার চেয়ে ভোগান্তিই বাড়াবে। প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ না করে উদ্বোধন কার্যত রাজনৈতিক এবং বাহবা পাওয়ার জন্যই। বিআরটি প্রকল্পের অর্ধেক অংশ খুলে দেয়ায় ভোগান্তিতে পড়া ভুক্তভোগীরা বলছেন, প্রকল্পের অর্ধেক উদ্বোধন করলে সুবিধার বদলে ভোগান্তি আরো বাড়বে। উত্তরা থেকে যে মানুষ ধানমণ্ডি-গুলিস্তান-মতিঝিল যাবেন তারা এখন সরাসরি বাসে যান। মেট্রোরেলের অর্ধেক খুলে দেয়া হলে মানুষকে উত্তরা থেকে মেট্রোরেলে গিয়ে আগারগাঁওয়ে নামতে হবে। সেখান থেকে ফের বাসে করে ধানমণ্ডি-গুলিস্তান-মতিঝিল যেতে হবে। এতে সময় বেশি লাগবে এবং মানুষের ভোগান্তি বেড়ে যাবে। তাছাড়া আগারগাঁওয়ে মেট্রো থেকে নেমে বাসের তীব্র যানজটে পড়তে হবে। এছাড়া মেট্রোরেলে উঠতে নামতে যে সিঁড়ি যাত্রীরা ব্যবহার করবেন তা নির্মাণ এখনো সর্ম্পূর্ণ হয়নি।
জানতে চাইলে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামছুল হক বলেন, মেট্রোর উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালুর ফলে রুটটির মূল গন্তব্যগুলোর যাত্রীদের কোনো উপকারে আসবে না। নির্মাণাধীন মেট্রোরেলের মূল গন্তব্যগুলোর একটি হলো ফার্মগেট। এখান থেকে কিছু মানুষ শাহবাগ, মতিঝিলের দিকে আবার কিছু মানুষ মহাখালীর দিকে চলে যায়। একইভাবে কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মতিঝিল এলাকা মেট্রো রুটের মূল গন্তব্য। রুটটির এসব গন্তব্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের যাতায়াত। তবে উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালুর ফলে মেট্রোরেলের পরিচালন সক্ষমতা ভালোভাবে অনুশীলন করা সম্ভব হবে। এ অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পুরো অংশ চালুর পর পরিচালন বিষয়ে ছোট-বড় জটিলতা এড়ানোর সুযোগ রয়েছে। মেট্রোর আগারগাঁও স্টেশনটিকে টার্মিনাল স্টেশন হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। স্টেশনটির অবস্থান ও অবকাঠামোগত সুবিধার কারণে সেখানে এমনিতেই যাত্রীর চাপ থাকবে বেশি। এর মধ্যে সেখানে যদি বিআরটিসির বাস দিয়ে যাত্রীদের আনা-নেয়া করা হয়, তাহলে এলাকাটি আরো যানজট প্রবণ হয়ে উঠবে।
জানা গেছে, মেট্রোরেল আগামী মাসের যেকোন দিন যাত্রী নিয়ে চলাচল শুরু করবে আশা করছে কর্তৃপক্ষ। তবে এখনো অনেক কাজ বাকী রেখে উদ্বোধনের তোড়জোড় করা হচ্ছে। সম্পূর্ণ কাজ শেষ না করে কাঙ্খিত মেট্রোরেল উদ্বোধন করলে সাধারণ মানুষের ভোগান্তিই বাড়বে। মেট্রোরেলের যাত্রীরা ট্রেন থেকে নেমে সঠিক সময়ে নিদিষ্ট গন্তব্যে যেতে না পারলে এই এলাকার সব সড়কেই যানজট সাধারণ সময়ের চেয়ে বেড়ে যাবে। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হবে সাধারণ মানুষকে।
এর আগে কাজ অসমাপ্ত রেখেই বিআরটি প্রকল্পে বিমানবন্দর-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে উত্তরা পর্যন্ত ফ্লাইওভারের দুই লেন খুলে দেয়া হয়। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন এতে এই সড়কের যানজট কমে আসবে। বাস্তবে দেখা যায় নিদিষ্ট কিছু প্রাইভেটকার, পিকআপ ও ব্যক্তিগত গাড়ি ছাড়া অন্যকোন গাড়ি এই সড়ক ব্যবহার করেনা। তাই বিআরপি প্রকল্পের দুই লেন খুলে দেয়ার কাঙ্খিত সুফল পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ। তেমনিভাবে জনগণের বহুল আকাঙ্খিত মেট্রোরেল আশিংক খুলে দেয়া হলে যথাযথ সুফল আসবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
উত্তরা-মতিঝিল-কমলাপুর (এমআরটি লাইন-৬) মেট্রোর উত্তরা-আগারগাঁও অংশের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে শুরুতে মেট্রোরেল চলবে সীমিত সময়। অর্থাৎ দিনে ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনীয় জনবল ও অপ্রততু প্রস্তুতির কারণে চালুর পর এক-দুই মাস বা তার কিছু বেশি সময় সীমিত পরিসরেই ট্রেন পরিচালনার সম্ভাবনা রয়েছে। সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত মেট্রোরেল লাইন-৬ উদ্বোধন নিয়ে এক প্রস্তুতিমূলক সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। এ রুটের ৯টি স্টেশন হচ্ছে উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও। উত্তরা থেকে আগারগাঁও রুটে চলাচল করেছে মেট্রোরেল। ট্রায়ালরান হিসেবে প্রতিদিনই চলাচল করছে মেট্রোরেল। তবে লিফট, এস্কেলেটর ও লিফটের কাজ এখনও শেষ হয়নি। অথচ মেট্রোরেল ডিসেম্বর মাসে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। তবে হাতে এক মাস সময় আছে; এই সময়ে সিঁড়ি, লিফট ও এস্কেলেটরের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
নির্মাণাধীন মেট্রো রুটের প্রথম অংশ উত্তরা থেকে মিরপুর হয়ে আগারগাঁও পর্যন্ত। আগারগাঁওয়ের কিছু সরকারি অফিস ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র বাদে মেট্রো রুটের এ অংশের প্রায় পুরোটাজুড়ে আবাসিক এলাকা। মেট্রোর উৎপত্তি স্টেশনটি উত্তরার দিয়াবাড়িতে। স্টেশনটি ঢাকার মানুষের দৈনন্দিন যাতায়াতের অরিজিন ডেস্টিনেশন বা মূল গন্তব্য না হওয়ায় যাত্রীর চাপ খুব বেশি হবে না। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালুর মধ্য দিয়ে ডিএমটিসিএলের মেট্রোরেল পরিচালন সক্ষমতার অনুশীলন হবে। কিন্তু অংশটি আপাতত কাঙ্খিত যাত্রীসেবা এবং যানজট নিরসনে সেভাবে ভূমিকা রাখতে পারবে না। এজন্য পুরো মেট্রোটি চালুর অপেক্ষা করতে হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনের লিফট, এস্কেলেটর ও সিঁড়ির কাজ এখনও বাকি। এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। স্টেশনে ওঠা-নামার জন্য স্টেশনের ফুটপাথের কাজও বাকি। ৭ ও ৮ নম্বর স্টেশনের কাজ এখনও অনেক বাকি। দুটি স্টেশনের কাজ সম্পন্ন ছাড়াই উদ্বোধন করতে হবে মেট্রোরেল। প্যাকেজ-৩ ও ৪ এর আওতায় উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট ও ৯টি স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে। এই দুই প্যাকেজের কাজ ১ আগস্ট ২০১৭ তারিখ শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে সম্পূর্ণ ভায়াডাক্ট এবং স্টেশনসমূহের রুফ সিট পর্যন্ত কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ছয়টি স্টেশনের এন্ট্রি এক্সিট নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে এবং তিনটি স্টেশনের এন্ট্রি এক্সিট নির্মাণকাজ চলমান। ৯টি স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ও কনকর্সে লাইট স্থাপন করা হয়েছে। উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ৯টি স্টেশনের মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড প্লাম্বিং, আর্কিটেকচারাল, ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম, ডিজেল জেনারেটর, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের কাজ চলমান। এই প্যাকেজ দুটির সমন্বিত বাস্তব অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ০৫ শতাংশ। তবে অনেক স্টেশনের লিফট, সিঁড়ি ও এস্কেলেটরের কাজ সমাপ্ত হয়নি।
জানা যায়, এখনো মেট্রোরেল চলাচলের সময়সূচি চূড়ান্ত হয়নি। যদিও গত আগস্টে এক সংবাদ সম্মেলনে মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক জানিয়েছিলেন, ভোর থেকে শুরু হয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে ট্রেন। প্রাথমিকভাবে ১০ সেট ট্রেন দিয়ে শুরু হবে যাত্রী পরিবহন। স্টেশনগুলোয় ট্রেন পাওয়া যাবে ১০ মিনিট পরপর। বর্তমানে সে সিদ্ধান্তে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। পুরোদমে ট্রেন পরিচালনা করতে গেলে যাত্রীদের জন্য যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রয়োজন, তার কমতি রয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএলের একটি সূত্র।
তারা জানিয়েছে, উত্তরা-আগারগাঁও অংশে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন পরিচালনার জন্য অন্তত ৭০০ জনবল প্রয়োজন। অথচ এখনো সে পরিমাণ জনবল নিয়োগ হয়নি। প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় পুরোদমে বাণিজ্যিক চলাচল শুরু করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। পাশাপাশি বাণিজ্যিক চলাচলের জন্য এখনো প্রয়োজনীয় ‘ট্রায়াল রান’ করাও সম্ভব হয়নি বলে জানা যায়। তাছাড়া পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে না ওঠায় পুরোদমে ট্রেন পরিচালনায় আপত্তি জানিয়েছে প্রকল্পে অর্থায়নকারী জাপান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাও (জাইকা)। মেট্রোরেল নিয়ে মানুষের মধ্যে অনেক আগ্রহ। এ কারণে চালুর পর মেট্রোয় ভ্রমণের জন্য প্রচুর জনসমাগম হতে পারে। অতিরিক্ত মানুষের চাপে বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে ট্রেন পরিচালনায়। তাই এমন প্রেক্ষাপটে শুরুর পর থেকে অন্তত এক মাস সীমিত সময়ের জন্য যাত্রী পরিবহণের চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
মেট্রোরেল প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও লাইনের কাজ প্রায় ৯৫ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক। এই লাইনের পুরো কাজ চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে বলেও আশাপ্রকাশ করছেন তিনি। এম এ এন সিদ্দিক জানান, পরিকল্পনা অনুযায়ী সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। প্রাথমিক পর্যায়ের ৯টি স্টেশনের মধ্যে প্রস্তুত ৭টি। বাকি ২টির কাজ এগিয়ে চলেছে। আর মূল লাইনে সমন্বিত ট্রেন চলাচল পরীক্ষা শেষ হবে ১৫ ডিসেম্বর। সব মিলিয়ে মেট্রোরেল চালু করতে কিছুটা সময় লাগবে। প্রাথমিকভাবে খরচ মেটাতে ইতোমধ্যে ছাড় হয়েছে এক হাজার কোটি টাকা। মেট্রোরেলের নিরাপত্তা নিয়ে কোন ত্রুটি রাখতে চায় না কর্তৃপক্ষ। সিস্টেম ইন্টিগ্রেশনের কাজ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মেট্রোরেলের আগারগাঁও পর্যন্ত আগামী ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন হতে পারে এমন গুঞ্জন চলছে অনেকদিন ধরেই। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেল আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যেই যাত্রী নিয়ে চলার জন্য প্রস্তুত হবে। তবে, প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ১৬ ডিসেম্বরে তা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রীর সময় পেলেই চালুর তারিখ নির্ধারণ করা হবে। মেট্রোরেলের প্রথম পর্যায়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত এমআরটি-সিক্স লাইনের ১১ কিলোমিটারে চলবে এই ট্রেন। যাত্রী পরিবহন শুরু হওয়ার কথা ছিল আসছে বিজয় দিবসেই। কিন্তু তা হচ্ছে না। পরিকল্পনা অনুযায়ী সব প্রস্তুতি নেয়া হয়। প্রাথমিক পর্যায়ের ৯টি স্টেশনের মধ্যে প্রস্তুত ৭টি। বাকি ২টির কাজ এগিয়ে চলেছে। আর মূল লাইনে সমন্বিত ট্রেন চলাচল পরীক্ষা শেষ হবে ১৫ ডিসেম্বর। সব মিলিয়ে মেট্রোরেল চালু করতে কিছুটা সময় লাগবে। প্রাথমিকভাবে খরচ মেটাতে ইতোমধ্যে ছাড় হয়েছে এক হাজার কোটি টাকা। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত এমআরটি-সিক্স লাইনের সার্বিক অগ্রগতি প্রায় ৮৪ শতাংশ। মেট্রোরেলের নিরাপত্তা নিয়ে কোন ত্রুটি রাখতে চায় না কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ৩৫০ সদস্যের আলাদা এমআরটি পুলিশ ইউনিট গঠনের অনুমোদন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালুর পর মেট্রোরেলের যাত্রীদের মতিঝিল পর্যন্ত যাতায়াতের জন্য রাখা হবে ‘শাটল’ বাস। একইভাবে শাটল বাস রাখা হবে উত্তরা নর্থ স্টেশনেও। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ করপোরেশনের (বিআরটিসি) সঙ্গে এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করবে ডিএমটিসিএল। চুক্তি অনুযায়ী মেট্রোর যাত্রীদের আগারগাঁও স্টেশন থেকে ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, মতিঝিল পর্যন্ত পৌঁছে দিতে পর্যাপ্তসংখ্যক বাসের ব্যবস্থা করবে বিআরটিসি। এর পরও বাড়তি চাহিদা তৈরি হলে বেসরকারি কোম্পানির মাধ্যমে বাসের সংস্থান করা হবে। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।