Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

রেমিট্যান্স কমছে বিদ্যুৎগতিতে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ১২:০০ এএম

প্রবাসী আয়ের নিম্নমুখী ধারা শঙ্কা বাড়াচ্ছে দেশের অর্থনীতিতে। চলতি মাসের প্রথম ১১ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সের গতি ভাবাচ্ছে সংশ্লিষ্টদের। নানান সুযোগ-সুবিধা দিয়েও প্রবাসীদের আয় আনা যাচ্ছে না ব্যাংকের মাধ্যমে। নভেম্বর মাসের ১১ দিনে প্রবাসীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন মাত্র ৬৫ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। যা আগের মাসের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১০ কোটি ডলার কম।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদকৃত তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের পঞ্চম মাসে এসে প্রবাসী আয় কমেছে রকেট গতিতে। প্রথম মাস জুলাইতে কোরবানির ঈদ হওয়ার সুবাদে রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়ায় ২০৯ কোটি ডলারে। এর পরের মাস আগস্টে কোনো উৎসব না থাকার পরও রেমিট্যান্স আসে ২০৩ কোটি ডলার। কিন্তু এরপর থেকে নিয়মিত কমতে থাকে প্রবাসী আয়ের এ ধারা।

তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে সবচেয়ে বড় ধাক্কা লাগে রেমিট্যান্সে। এ মাসে রেমিট্যান্স কমে যায় এক ধাক্কায় ৫০ কোটি ডলার। আগের মাসে আসা ২০৩ কোটি ডলারের তুলনায় সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স আসে ১৫৩ কোটি ডলার। এর পরের মাস অক্টোবরের পুরো মাসে প্রবাসীরা আরো কম রেমিট্যান্স পাঠান। এ মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৫২ কোটি ডলার। চলতি মাসের প্রথম চার দিন অর্থাৎ ১ থেকে ৪ তারিখে প্রবাসী আয় আসে ২১ কোটি ২৬ লাখ ডলার। এরপর ৫ থেকে ১১ তারিখে আসে আরও ৪৪ কোটি ৫৯ লাখ ডলার। প্রথম ১১ দিনে মোট রেমিট্যান্স আসে মাত্র ৬৫ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। যা আগের মাসের একই সময়ের তুলনায় ১১ কোটি ডলার কম। অক্টোবরের প্রথম ১০ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ৭৫ কোটি ডলার। এ ধারা চলতে থাকলে চলতি মাস শেষে রেমিট্যান্স নামবে ১৪০ কোটি ডলারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।

বিশ^ ব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থবছরের শুরুতে আশা জাগানো রেমিট্যান্স হুট করে কেন কমছে তা আগে ভালো করে বোঝা দরকার। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে নেওয়া একটি সিদ্ধান্ত যে এ খাতকে অস্থির করে দিল তা না বোঝার তো কোনো কারণ নেই। যেসব সিদ্ধান্ত রেমিট্যান্সকে বাধাগ্রস্ত করছে তা তুলে নিয়ে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত আয় সঠিক পথে আনার ব্যবস্থা করতে হবে। নয়তো সামগ্রিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের অর্থনীতি।

আলোচিত সময়ে আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে মাত্র ১২ কোটি ১২ লাখ ডলার। এর মধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠায় প্রবাসীরা। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে চার কোটি ৫৬ লাখ ডলার প্রবাসী আয় যোগ হয় রিজার্ভে। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সোনালী। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসে চার কোটি ডলার। রাষ্ট্রায়ত্ত অন্যান্য ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসে মাত্র তিন কোটি ৪০ লাখ ডলার। সরকারি ব্যাংকগুলোর রেমিট্যান্স সংগ্রহে এমন অবনতি সামগ্রিকভাবে এ খাতের দৈন্য প্রকাশ করে বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখার এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, সরকারি ব্যাংকগুলো বরাবরই কম পায় রেমিট্যান্স। কিন্তু এত কম পাওয়ার মতো অবস্থায় নেই ব্যাংকগুলো। এদের বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে বৈদেশিক শাখা আছে। তারপরও রেমিট্যান্স আসছে না এটা হতাশাজনক।

বরাবরের মতো রেমিট্যান্স সংগ্রহে এগিয়ে আছে বেসরকারি ব্যাংকগুলো। আলোচিত সময়ে ৫২ কোটি ২৪ লাখ ডলার সংগ্রহ করেছে বেসরকারি ব্যাংক। সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ব্যাংকটি এ সময়ে সর্বোচ্চ ১৭ কোটি ৬৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ডাচ-বাংলা ব্যাংক পেয়েছে চার কোটি ৩০ লাখ ডলার। আল-আরাফা ব্যাংক পেয়েছে তিন কোটি ১৭ লাখ ডলার।

প্রথম ১১ দিনে বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে পেরেছে মাত্র এক কোটি ২৩ লাখ ডলার। অপরদিকে বিদেশি ব্যাংকগুলোর বাংলাদেশি শাখা পেয়েছে ২৪ লাখ ডলার। রেমিট্যান্স সংগ্রহে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রয়েছে বেসরকারি বেশ কয়েকটি ব্যাংক। এর মধ্যে বেঙ্গল কমার্শিয়াল, কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, মেঘনা, মিডল্যান্ড, এনআরবি, এনআরবিসি, পদ্মা ও সীমান্ত ব্যাংকের রেমিট্যান্স সংগ্রহের হার এক লাখ ডলারও ছাড়ায়নি।



 

Show all comments
  • Sujan Howlader ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৩৫ এএম says : 0
    সরকারের উচিত জেদ করে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের ভি আই পি সুবিধা বাড়ানোর সাথে সাথে প্রবাসীদের জেলা, থানা, ইউনিয়ন সহ সরকারী যতোগুলো খাত আছে সব খানে স্পেশাল সুবিধা দেওয়া এবং প্রবাসীদের সন্তানদের পড়ালেখার বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করা। বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের যতো দূতাবাস আছে সব দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত সহ লেবার উইং প্রধানদের সাধারণ ভাবে বিমানবন্দর থেকে আসতে বাধ্য করা । কারণ হচ্ছে তারা বিমানবন্দরে ভিআইপি সুবিধা নেয় আর রেমিটেন্স যোদ্ধাদের জন্য বিমানবন্দর সুবিধা চায় না। সব কিছু আমলে নিলেই বিদ্যুতের গতিতে রেমিটেন্স বাড়বে।
    Total Reply(0) Reply
  • Sanaullah ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৩৬ এএম says : 0
    অবহেলিত প্রবাসীদের যত্ন নিন এমনিতেই রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Khan ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৩৭ এএম says : 0
    বাংলাদেশে সত্যিই দুর্ভিক্ষ হলে সরকারের দলের সদস্যগন লাভবান না হলেও দুর্ভিক্ষ বানিয়ে ছাড়বে দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীরা, সেখান থেকেই ফায়দা লুটপাট করবে সরকারের এমপি মন্ত্রীরা। আর সাধারণ মানুষের হবে মরন আর প্রবাসীরা হারাবে শেষ সম্বল, তাই আগে থেকেই সতর্ক থাকার দরকার
    Total Reply(0) Reply
  • Ärmän ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৩৮ এএম says : 0
    প্রবাসীদেরকে সঠিক মর্যাদা না দিয়ে তাদের থেকে রেমিটেন্স আশা করাটা কতটুকু যৌক্তিক?
    Total Reply(0) Reply
  • Ärmän ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৩৯ এএম says : 0
    এ মুহূর্তে এই দেশটাকে সোজা করার জন্য এটাই সবচেয়ে বড় অস্র.... অামি প্রবাসীদের রেমিট্যান্স না পাঠানোর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই...
    Total Reply(0) Reply
  • kamal ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৪০ এএম says : 0
    আমাদের সকল প্রবাসীদের একটাই দাবি, অবৈধ সরকার কবে হটাবি???
    Total Reply(0) Reply
  • AlamGir ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৪১ এএম says : 0
    রেমিটেন্স পাঠিয়ে লাভ কি, আপনারা বিদেশে পাচার করে দিবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Alam ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৪৩ এএম says : 0
    প্রবাসীদের আরো বেশী করে এয়ারপোর্ট এ হেনস্তা করেন। ওদের কে ট্রলি ব্যাবহার করতে দিবেন না। তাহলে রেমিট্যান্স আরো বাড়বে। আশা নিয়ে বসে থাকেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad juwel Rana ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ১০:২১ এএম says : 0
    It's very sad
    Total Reply(0) Reply
  • Md Faruk Miah ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৯:০০ এএম says : 0
    বিদেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু শাখা তৈরি করতে হবে এ শাখার কর্মকর্তাগণ প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিটেন্স সংগ্রহ করে তাদের বাড়িতে নিজ দায়িত্বে পৌঁছে দিবে যে তাহলে আমাদের দেশের রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাবে
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ বিল্লাল হোসেন ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ১২:০৮ এএম says : 0
    ওমান হতে বাংলাদেশ যাইতে বিমান টিকেটের দাম ১৭হাজার টাকা।আর বাংলাদেশ থেকে ওমান আসতে বিমান টিকেটের দাম ৫৭ হাজার টাকা।করনার পর ওমান আসতে বিমান টিকেটের দাম নিয়েছে ৮৭ হাজার টাকা।একটু জবাব দিনতো আমরা প্রবাসীরা সারা জীবন শুধু দিয়েই গেলাম।বিনিময়ে কি পেয়েছি?
    Total Reply(0) Reply
  • Shl ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ১০:৩৯ এএম says : 0
    বাংকাররা ডাকাত। তারা প্রবাসীদের সাথে জুলুম করছে। তারা জানে রেট কমালে প্রবাসীরা হুন্ডিতে বেশি যাবে ।টাকা পাচার করতে সুবিধা হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • MOHAMMAD MAHMUDUL HASAN ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৯:৩৮ এএম says : 0
    কি আছে জাতির ভবিষ্যৎ.. চারিদিকে লুটপাট দূর্নীতি ছরিয়ে পড়েছে কে শুনছে কার কথা। এ অবস্থায় রেমিট্যান্স আসবে কি করে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের উর্দগতি বেশামাল বাজার নিয়ন্ত্রণ ব্যাবসথা। জাতি আজ দিশেহারা। ২% রাজনীতি ও আমলাদের কাছে, ৯৮% সাধারণ জনগণ আজ জিম্মি দশায় দিন কাটাচ্ছে। জাতি আজ এ থেকে মুক্তি পেতে চান।
    Total Reply(0) Reply
  • Khan ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৪:৪০ এএম says : 0
    আমি বিদেশে থাকি সব সময়ই দেশে টাকা পাঠাই কিন্তু এখন আর ইচ্ছে হয় না টাকা পাঠাতে কারণ সরকার আমাদের (বিদেশীদের) বিরুদ্ধে একটার পর আইন করতেছে তাতে বিদেশীদের দেশের প্রতি অনিহা বারাচেচ। এটই তার প্রতিফলন।
    Total Reply(0) Reply
  • MD. ABUL KALAM AZAD ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ২:০৮ পিএম says : 0
    বর্তমান বৈদেশিক মুদ্রার সংকট থেকে উত্তোরনের জন্য প্রবাসীদের বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দেওয়া অবশ্যই সমর্থন করি। তবে সেটাও হওয়া উচিৎ যৌক্তিক ভাবে।দেশের সার্বিক পরিস্হিতি বিবেচনা করে জনস্বার্থে যেটা প্রয়োজন সেটাই করা উচিৎ। আমার মনে হয় সর্বাগ্রে যেটা প্রয়োজন সেটা হচ্ছে আমাদের বিদেশি দুতাবাস গুলো যেন প্রবাসীদের সাথে ভালো ব‍্যবহার করে এবং যে কোনো প্রয়োজনে যেন আন্তরিক ভাবে পাশে দাড়ায়।
    Total Reply(0) Reply
  • রনি ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ১১:৪৮ এএম says : 0
    আমি দুবাই প্রবাসী, দুবাই থেকে বিমান এর রিটার্ন টিকেট ৪৫০০০টাকায় পাওয়া যায়, কিন্তু আমরা যখন দেশ থেকে সিংগেল টিকিট নিতে যাই ৪৫০০০ টাকাই খরচ হয়, কেন এমনটা হয় কেউ জবাব দিতে পারবেন? এয়ারপোর্ট এ এতো এতো দুর্নীতি হয় তাতে কোন সমস্যা নেই যত সমস্যা ট্রলি নিয়ে এরা ৪ ৫ লোক রাখতে পারে না ট্রলি গোছানোর জন্য, কিন্তু চুরি ঠিক ই করতে পারে, সঠিক মূল্যায়ন করতে শিখুন আমাদের,আর দুতাবাস এর কথা কি বলব এ গুলো তো ওদের বাবার সম্পত্তি হয়ে গেছে যেমন ইচ্ছে তেমন ব্যাবহার করছে,আর সরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তারা তো জমিদার ওদের সঙ্গে কথা বলা মুশকিল, বেসরকারি ব্যাংকে আমরা যেই সেবা পাই তার ২% সেবা সরকারি ব্যাংকে পাই না
    Total Reply(0) Reply
  • মানিক ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:২৫ এএম says : 0
    পনোদেনা ও ডলারের দাম বাড়াও
    Total Reply(0) Reply
  • মানিক ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ৮:২৫ এএম says : 0
    পনোদেনা ও ডলারের দাম বাড়াও
    Total Reply(0) Reply
  • ফয়সাল ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৪:৩১ এএম says : 0
    সরকার পরিবর্তন হলে সমস্যা সমাধান হবে কেননা মানুষের আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে
    Total Reply(0) Reply
  • ফয়সাল ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৪:৩১ এএম says : 0
    সরকার পরিবর্তন হলে সমস্যা সমাধান হবে কেননা মানুষের আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে
    Total Reply(0) Reply
  • Sayed Rajib Ali ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৮:২৪ এএম says : 0
    ৫% সরকারি প্রনোদনা দিলে আশা করি আর কেউ হুন্ডুতে টাকা ছাড়বে না। কারণ হুন্ডির রেইট আনিমানিক এররকম ৫ % বেশী থাকে
    Total Reply(0) Reply
  • Sayed Rajib Ali ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৮:২৪ এএম says : 0
    ৫% সরকারি প্রনোদনা দিলে আশা করি আর কেউ হুন্ডুতে টাকা ছাড়বে না। কারণ হুন্ডির রেইট আনিমানিক এররকম ৫ % বেশী থাকে
    Total Reply(0) Reply
  • MD Tajul Islam ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ১:১১ পিএম says : 0
    অবহেলিত প্রবাসীদের যত্ন নিন রেমিট্যান্স এমনিতেই বেড়ে যাবে, প্রবাসীদেরকে যে হয়রানী করা হয় এয়ারপোর্ট সহ সব জায়গায়, এই হয়রানীর শিকার কোনো প্রবাসী কি দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ প্রকাশ করবে, আগে প্রবাসীদের জন্য এয়ারপোর্টে ভিআইপি ব্যবস্তা চালু করুন যাতে প্রবাসী রা আর কোনোদিন হয়রানীর শিকার না হয়,তখন দেখবেন রেমিট্যান্স ঠিকমতো পৌচায় কি না,কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয় এয়ারপোর্টে কাস্টমস সহ ইমিগ্রেশন অফিসারদের ব্যাবহার দেখলে মনে হয় আমরা এই দেশের কেউই না তারা বাংলাদেশ কে তাদের বাও দাদার সম্পত্তি মনে করে আমি দুবাই থেকে MD Tajul Islam
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Saiful Islamist ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৬:১৯ এএম says : 0
    দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এখন হাল ছেড়ে দিয়েছেন!দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তিনি কোন এক সনে যেতে পারছেন না ইতিহাসমন্ত্রী এমপিও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তিনি কোন এক সেনা যেতে পারছেন না দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী এমপি ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তিনি কোন অ্যাকশনে যেতে পারছেন না। ভোক্তা অধিকার মহাপরিচালক ও বাণিজ্য মন্ত্রী কে দ্রুত অপসারণ করা হোক। দুর্নীতি কমে গেলে প্রবাসীরা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে সাহস করবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Sayed Rajib Ali ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৮:২৩ এএম says : 0
    ৫% সরকারি প্রনোদনা দিলে আশা করি আর কেউ হুন্ডুতে টাকা ছাড়বে না। কারণ হুন্ডির রেইট আনিমানিক এররকম ৫ % বেশী থাকে
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Saiful Islamist ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৬:১৯ এএম says : 0
    দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও এখন হাল ছেড়ে দিয়েছেন!দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তিনি কোন এক সনে যেতে পারছেন না ইতিহাসমন্ত্রী এমপিও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তিনি কোন এক সেনা যেতে পারছেন না দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী এমপি ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তিনি কোন অ্যাকশনে যেতে পারছেন না। ভোক্তা অধিকার মহাপরিচালক ও বাণিজ্য মন্ত্রী কে দ্রুত অপসারণ করা হোক। দুর্নীতি কমে গেলে প্রবাসীরা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে সাহস করবে।
    Total Reply(0) Reply
  • রায়হান ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ১০:৫২ এএম says : 0
    ডলার পাঠানো কমে গেছে তাই কতো চিন্তা ভাবনা চলে আসছে,কিন্তু এইটা কেউ চিন্তা করে না যে প্রবাসিরা কেনো দেশে টাকা পাঠাচ্ছে না।আমাদের যে ইনকাম কমে যাচ্ছে সেই দিকে ভাবার প্রয়োজন নেই তাই না। বিদেশের বিভিন্ন আইন কানুন এর জন্য প্রবাসিদের চরম খারাপ সময় জাচ্ছে সেই খেয়াল আছে নাকি সরকার এর।সারকার এর চিন্তা সুধু এইটাই যে আমার ডলার লাগবে।হারামি কোথাকার
    Total Reply(0) Reply
  • জামাল আহমেদ ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৯:৫৮ পিএম says : 0
    বিশ্বে অর্থনীতি মন্দা ইউকেন রাশিয়া যুদ্ধ আছেই। সরকার কে ভাবতে হবে বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অবসর পাপ্ত আমলারা শিল্পী সাংসদ ব্যবসায়িদির পরিবার ইউরোপ আমেরিকাতে বসবাস করছেন তাঁরা বাংলাদেশী টাকা ডলারে রুপান্তর করছেন। আর রিমিটেন্স শ্রমিক যাঁরা প্রবাসে আছেন হয়ত মালিক কোম্পানি ঠিক ভাবে টাকা পরিশোধ করেননা। অনেকে অবৈধ হয়ে যান বাধ্য হয়ে উন্ডিতে টাকা পাঠাতে হয় অনেকে আবার এক টাকা বেশী ফেলে উন্ডিতে টাকা পাঠান। দুবাই সৌদি আরব থেকে রিমেটেন্স বেশী আসত। কিন্তু ভিসার আইনের বেড়া জালে পালিয়ে প্রবাসী শ্রমিক ভাইরা অবৈধ হয়ে যান। থকন সরকার কিছু দিন পর পর বৈধতার সুযোগ দেয় আবার এসব শ্রমিক যখন তখনকার সরকারের সর্থ অনুযায়ী বৈধ হতে যায় পাইন জরিমানা যতদিন অবৈধ ছিল পুরো টা হিসাব করে দিয়ে বৈধ হতে হয়। বাংলাদেশ সরকারের কাজ হবে একজন শ্রমিক বৈধ পথে বিদেশে যায় কেন তারা অবৈধ হয়ে যায় প্রবাসী সরকারের সাতে কাজ করা। এ রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের দায় করে কোন লাভ হবেনা। তাঁরা সব সময় দেশকে বুকে ধারণ করে।
    Total Reply(0) Reply
  • জামাল আহমেদ ১৭ নভেম্বর, ২০২২, ৯:৫৯ পিএম says : 0
    বিশ্বে অর্থনীতি মন্দা ইউকেন রাশিয়া যুদ্ধ আছেই। সরকার কে ভাবতে হবে বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অবসর পাপ্ত আমলারা শিল্পী সাংসদ ব্যবসায়িদির পরিবার ইউরোপ আমেরিকাতে বসবাস করছেন তাঁরা বাংলাদেশী টাকা ডলারে রুপান্তর করছেন। আর রিমিটেন্স শ্রমিক যাঁরা প্রবাসে আছেন হয়ত মালিক কোম্পানি ঠিক ভাবে টাকা পরিশোধ করেননা। অনেকে অবৈধ হয়ে যান বাধ্য হয়ে উন্ডিতে টাকা পাঠাতে হয় অনেকে আবার এক টাকা বেশী ফেলে উন্ডিতে টাকা পাঠান। দুবাই সৌদি আরব থেকে রিমেটেন্স বেশী আসত। কিন্তু ভিসার আইনের বেড়া জালে পালিয়ে প্রবাসী শ্রমিক ভাইরা অবৈধ হয়ে যান। থকন সরকার কিছু দিন পর পর বৈধতার সুযোগ দেয় আবার এসব শ্রমিক যখন তখনকার সরকারের সর্থ অনুযায়ী বৈধ হতে যায় পাইন জরিমানা যতদিন অবৈধ ছিল পুরো টা হিসাব করে দিয়ে বৈধ হতে হয়। বাংলাদেশ সরকারের কাজ হবে একজন শ্রমিক বৈধ পথে বিদেশে যায় কেন তারা অবৈধ হয়ে যায় প্রবাসী সরকারের সাতে কাজ করা। এ রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের দায় করে কোন লাভ হবেনা। তাঁরা সব সময় দেশকে বুকে ধারণ করে।
    Total Reply(0) Reply
  • Jiban ১৮ নভেম্বর, ২০২২, ৩:৫৩ পিএম says : 0
    ওয়েজ আর্নাস ডেভেলপমেন্ট বন্ড রি- ইনভেস্টমেন্ট প্রসঙ্গে। আমরা যারা প্রবাসে ছিলাম, অনেক অমানুষিক পরিশ্রম করে, বৈদেশিক মুদ্রা উর্পাজন করি। এই কষ্টার্জিত অর্থ ব‍্যাংকের মাধ্যমে FC A/C খুলে ডলার প্রেরণ করি। এবং ওয়েজ আর্নাস ডেভেলপমেন্ট বন্ডে বিনিয়োগ করি। আমরা যারা বৈধ পথে অর্থ প্রেরণ করি, তাদের জন‍্য 1981 সালে তখনকার সরকার এই বন্ড চালু করেন। আমাদের ভবিষ্যত নিরাপত্তা কথা ভেবে আজীবন বন্ড রি-ইনভেষ্ট করার ব‍্যবস্হা করেন। কিন্তু হঠাৎ 2020 সালের 3 ডিসেম্বরে সরকার ঘোষণা করে এক কোটি টাকার উপরে কোন ধরনের বন্ড ক্রয় করা যাবেনা। আবার কিছু দিন পর আবার সার্কুলার আসে চক্রবৃদ্ধি ইন্টারেষ্ট হবে না। এবং স্লেভ ভিত্তিক ইন্টরেষ্ট হবে। এবার যখন ডলার সংকট দেখা দিল এইবার সার্কুলার দিল, ইউ, এস, ডলার এবং ইউ,এস, প্রিমিয়ার ডলার বন্ডের উপর ক্রয়ের উর্দ্ধ সীমা উঠানো হল। যত ইচ্ছা ক্রয় করতে পারবে। কিন্তু ওয়েজ আর্নস ডেভেলপমেন্ট বন্ড এর কথা কিছু বলা হলো না। এখন ব‍্যাংকে আমাদের ওয়েজ আর্নাস ডেভেলপমেন্ট বন্ড রি-ইনভেষ্ট করবে না। কারণ আমরা যোগ্য লোক না। আমার প্রশ্ন যোগ্য লোক কারা? ব‍্যাংকে এখনও আমাদের FC A/C আছে। রি-ইনভেষ্ট হবে না এমন কোন সার্কুলার সোনালী ব‍্যাংক দেখাতে পারে নাই। একটা সার্কুলারে আছে, ম‍্যানুয়েলি যে সব বন্ড আছে, সেগুলোকে অনলাইনে আপডেট করতে হবে। কিন্তু এখন উনারা বলেন,"এখন যারা বিদেশ অবস্থান করিতেছেন উনারা যোগ্য লোক অর্থাৎ উনারা রি-ইনভেষ্ট করতে পারবেন।" আর আমরা যারা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে, অনেক কষ্ট এবং অমানুষিক পরিশ্রমের বিনিময়ে সরকার 1981 সালে ঘোষণা অনুযায়ী আজীবনের জন‍্য ওয়েজ আর্নাস ডেভেলপমেন্ট বন্ড ক্রয় করেছিলাম, তারা আজ সরকারের চোখে অযোগ্য বিবেচিত হলাম। মুখে সরকার বলে আমরা রিমিটেন্স যোদ্ধা। আজ আমারা বিদেশ থেকে এসে অর্থ কষ্টে মারা যেতে হবে। তাই সরকারের নিকট আকুল আবেদন, রিমিটেন্স যোদ্ধাদের কষ্টার্জিত অর্থের বিনিময়ে ক্রয়কৃত ওয়েজ আর্নাস বন্ড পূনবিনিয়োগ করার অনুমতি দেওয়া হউক। আর আসুন আমরা সবাই সরকারের নিকট আবেদন জানাই। প্রবাসী বা রেমিটারদের কিছু মনের কথা একজন ব‍্যাংকার ভাই আক্ষেপ করে বলেছেন, উনার কিছু লেখা উল্লেখ করলাম। "সরকার প্রণোদনা আরও দিলেও তেমন কাজ হবে বলে মনে হয় না। কারণ, হুন্ডি ব্যবসায়ীরা তার চেয়ে আরও বেশি লাভ দেবে, সুযোগ দেবে। আমরা মানুষমাত্রই ভবিষ্যৎ নিয়ে ভিতু। যদি রেমিটারদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা সরকার দিতে পারে, তাহলে হুন্ডি প্রায় বন্ধ হয়ে যাবে। যেমন আমরা যারা সরকারি ব্যাংকে চাকরি করি, তাদের বেতন-ভাতা প্রাইভেট ব্যাংকারদের চেয়ে অনেক কম। তারপরও সরকারি চাকরির জন্য এত লাইন কেন! কারণ ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা। পেনশন, প্রভিডেন্ট ফান্ড, সামাজিক মর্যাদা—এই সবের জন্য আমরা প্রাইভেট ব্যাংকের তুলনায় বর্তমান লাভটা ছাড় দিচ্ছি ভবিষ্যতের জন্য। ঠিক তেমনি সরকার যদি রেমিটারদের প্রেরিত অর্থের ওপর ভিত্তি করে পেনশন ভাতা/বিশেষ ভাতা চালু করে, তাহলে একজন রেমিটার ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে হুন্ডি লেনদেন করবেন না। যেমন: সরকার যদি একটা কাঠামো দিয়ে দেয় যে একজন রেমিটার যত বেশি রেমিট্যান্স বৈধ পথে দেশে পাঠাবেন, তার ওপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে তিনি দেশে চলে এলে তত বেশি পেনশন ভাতা পাবেন। কত বছর পর্যন্ত সেই রেমিট্যান্স আসতে হবে, পরিমাণ কী হবে এসবের শর্ত ঠিক করা যেতে পারে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের যৌথ সমন্বয়ে একটা রূপরেখা প্রণয়ন করা যায়।' ঠিক আমারা প্রবাসীরাও ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ওয়েজ আর্নাস ডেভেলপমেন্ট বন্ড ক্রয় করেছিলাম। আশা করি আমাদের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে সরকার এবং ব‍্যাংকার কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের ব‍্যাবস্হা গ্রহণ করিবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Bac ১৯ নভেম্বর, ২০২২, ১২:১৯ এএম says : 0
    IN THIS MONTH I SAND EURO €. THROUGH SONALI BANK FRPM ITALY . BUT THEY REFIUSE TO GIVE PRONODONA FOR THIS MONEY . NOW , SAY TO ME WHERE WE PUT OUR CONFIDENCE . I AM SORRY TO SAY IT .
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ নুর নবী লিবিয়া। ১৯ নভেম্বর, ২০২২, ১১:১৬ পিএম says : 0
    উচ্চ আয়ের প্রবাসীদের ১০৭ টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় অথচ ব‍্যাঙ্ক ১০০ টাকা এর বেশী দিচ্ছে না তাহলে তারা কেন পাঠাবে?
    Total Reply(0) Reply
  • Kamal ২০ নভেম্বর, ২০২২, ১২:১৮ পিএম says : 0
    Sorkar poriborton hole sob thik hoye jabe
    Total Reply(0) Reply
  • Nasim ২৩ নভেম্বর, ২০২২, ১০:২৩ পিএম says : 0
    Amader ke sujug subidha den.remitence bere jabe.na hoi samne moha bipod.
    Total Reply(0) Reply
  • Nasim ২৩ নভেম্বর, ২০২২, ১০:২৩ পিএম says : 0
    Amader ke sujug subidha den.remitence bere jabe.na hoi samne moha bipod.
    Total Reply(0) Reply
  • MD Mazidul Akber ২৪ নভেম্বর, ২০২২, ১২:২৫ এএম says : 0
    নতুন বিদেশে আসতে হলে কই যান কেন যান কার কাছে যান তার জবাব দিতে হয় এর পরে দালাল দরতে হয় টিকেটের দাম বেশি এত কিছুর পরে ও রেমিট্যান্স এর আশা করাটা বুমাকি প্রবাসিরা যা পাঠাই তা ও না পাঠানু টা অনেক ভাল
    Total Reply(0) Reply
  • MD Mazidul Akber ২৪ নভেম্বর, ২০২২, ১২:২৬ এএম says : 0
    নতুন বিদেশে আসতে হলে কই যান কেন যান কার কাছে যান তার জবাব দিতে হয় এর পরে দালাল দরতে হয় টিকেটের দাম বেশি এত কিছুর পরে ও রেমিট্যান্স এর আশা করাটা বুমাকি প্রবাসিরা যা পাঠাই তা ও না পাঠানু টা অনেক ভাল
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: রেমিট্যান্স কমছে বিদ্যুৎগতিতে
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ