Inqilab Logo

সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

বাংলাদেশে আইএসের অস্তিত্ব নেই -প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৪৪ পিএম, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশে কতিপয় সংগঠন ইসলামের নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করলেও এদেশে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) কোন অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার যে কোন ধরনের জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের নীতিতে বিশ্বাস করে। যে কোন জঙ্গিবাদকে দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবেলায় বদ্ধপরিকর।
গতকাল বুধবার বিকেলে দশম জাতীয় সংসদের নবম অধিবেশনে নাটোর-২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ মোকাবেলাসহ জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় সরকারের পক্ষ থেকে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপও তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় মহাসড়কসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে জেলা পুলিশ এবং হাইওয়ে পুলিশ পারস্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করছে। নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিষয়ে প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য যাচাইপূর্বক এবং সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণসহ গ্রেফতার অভিযান পরিচালনা করছে।
তিনি বলেন, নাশকতার মামলায় যারা জামিন পেয়েছে, তারা যেন আবারও এ ধরনের অপতৎপরতা চালাতে না পারে, সেজন্য তাদের নিবিড় নজরদারিতে রাখা হয়েছে। বিদেশি নাগরিকদের বসবাসের এলাকায় চলাচলের রাস্তাসমূহে গোয়েন্দা কার্যক্রম অধিকতর জোরদার করা হয়েছে। ডিপ্লোম্যাটিক এলাকায় গোপন ক্যামেরা (সিসিটিভি) স্থাপনসহ চলমান টহল আরও নিবিড় ও চেকপোস্ট ডিউটি জোরদার করা হয়েছে।
এখনি কমছে না তেলের দাম
ঢাকা-৭ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী মো. সেলিমের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যখন বিশ্ব বাজারে ডিজেলের দাম অতিরিক্ত ছিল, তখন আমরা ভর্তুকি দিয়ে ডিজেল বিক্রি করেছি। ফলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) হাজার হাজার কোটি টাকা লোন হয়ে গেছে। ব্যাংক থেকে লোন নেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, যখন বিশ্ব বাজারে ডিজেলের দাম বেড়েছিল, তখন কিন্তু মাননীয় সংসদ সদস্যরা বলেননি আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেলের দাম বেড়েছে আমরাও বাড়াই। বরং দুই এক টাকা বাড়ালে স্টাইক, ভাঙচুর অনেক কিছুই করে। এখন লোন ট্যাক্স, ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে। এখন ১৫ থেকে ১৬ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে। ধার-দেনা পরিশোধ করার পর তখন হয়তো কমানোর কথা বিবেচনা করা যাবে।
স্থিতিশীল পরিবেশ তাই বিনিয়োগ বাড়ছে
হাজী মো. সেলিমের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশই উপযুক্ত জায়গা। বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য বিশ্বের বড় বড় দেশলাইন দিচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য স্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করেছি, তাই বিনিয়োগও আসছে।
তিনি বলেন, দেশে-বিদেশি বিনিয়োগ হচ্ছে। জাপান, চীন, ভারত থেকে শুরু করে কোরিয়া সবাই বিনিয়োগ করছে। জাপান ৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। বড় বড় দেশ লাইন দিচ্ছে বিনিয়োগ করার জন্য।
হাজী সেলিমের উদ্দেশ্যে শেখ হাসিনা বলেন, আমি জানি না মাননীয় সংসদ সদস্য কোথায় পেলেন বিনিয়োগ হচ্ছে না। মাননীয় সংসদ সদস্যের প্রশ্ন আসলে ডিজেলের দাম কমছে না কেন?
৫০ প্রবাসী কর্মীকে সিআইপি কার্ড দেয়া হবে
অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চলতি বছর থেকে প্রতি বছর সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণকারী ৫০ প্রবাসীকর্মীকে সিআইপি (কর্মাসিয়াল ইম্পর্টেন্ট পারসন-সিআইপি) মর্যাদা দিয়ে সম্মানিত করা হবে। ২০১৪ সালে ১০ জনকে এ মর্যাদা দেয়া হয়েছে। তবে ২০১৬ সাল অর্থাৎ চলতি বছর থেকে ১০ জনের জায়গায় ৫০ জনকে সিআইপি মর্যাদা দেয়া হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৫ সালে প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১৫ দশমিক ৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তিনি বলেন, বিদেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীরা প্রতিবছর বিপুল অংকের রেমিট্যান্স দেশে পাঠান। তাদের এ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতিবছর সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণকারী নির্দিষ্টসংখ্যক প্রবাসীকর্মীকে সিআইপি মর্যাদা দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
সিআইপি মর্যাদাপ্রাপ্তরা তাদের কার্ড ব্যবহার করে সচিবালয়ে প্রবেশ, ব্যবসায়িক ভ্রমণে প্লেন, রেল ও নৌপথে আসন সংরক্ষণের সুযোগ পান। এছাড়া বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চাইলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সমান সুযোগ পান।
তিনি বলেন, দেশে-বিদেশে উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বৈঠক করতে পারেন তারা। বিভিন্ন জাতীয় জাতীয় দিবসেও বাংলাদেশ মিশনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ লাভ করেন।
প্রধানমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশি কর্মীদের বিভিন্ন ধরনের সেবা দেয়ার জন্য বিভিন্ন দেশে অবস্থিত শ্রম উইং এর সংখ্যা ১৬ থেকে ২৮-এ উন্নীত করা হয়েছে। এছাড়া যেসব দেশে ১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশি কর্মী রয়েছেন, সেসব দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে পর্যায়ক্রমে শ্রম উইং চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৬ সাল থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৯৭ লাখ ৬২ হাজার ৬৮৫ জন বাংলাদেশি কর্মী বিএমইটি-এর ছাড়পত্র নিয়ে বিদেশে গমন করেছেন। এরমধ্যে বর্তমান সরকারের ২০০৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে বিএমইটি-র ছাড়পত্র নিয়ে ৩৪ লাখ ৩২ হাজার ৬৫৮ জন কর্মী বিদেশ গেছেন।
আলাদা পর্যটন মন্ত্রণালয় হবে না
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়কে ভেঙে দুইটি মন্ত্রণালয় করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। একই সঙ্গে সরকারে নতুন করে কোনো মন্ত্রী নিয়োগ দেয়ারও পরিকল্পনা নেই বলে জানান তিনি।
কাজী ফিরোজ রশিদ বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রীদের ‘যোগ্যতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, এই মন্ত্রণালয়ে যারা এ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের কারও এ ব্যাপারে অভিজ্ঞতা নেই। মন্ত্রীরা পর্যটন এলাকায় যানও না, খোঁজ-খবরও রাখেন না। তাই এই মন্ত্রণালয়কে ভেঙে বিমান এবং পর্যটন দুইটি আলাদা মন্ত্রণালয় করে দুইজন মন্ত্রী নিয়োগ দেয়া হবে কী-না?
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা মন্ত্রী হয়েছেন, তারা যে কাজ করছেন না তা নয়। আগে থেকেই কারও অভিজ্ঞতা থাকে না, আপনি এমপি হয়েছেন, আপনার আগে থেকে এমপির অভিজ্ঞতা ছিল না। কাজ করতে করতেই অভিজ্ঞতা হয়। মন্ত্রীরা কাজ করছেন বলেই আমি এতো কিছুর উত্তর দিতে পারছি।
বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নিতে চায় কাতার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন কাতারের রাষ্ট্রদূত এবং মালদ্বীপের হাইকমিশনার। গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত কাতারের রাষ্ট্রদূত আহমেদ বিন মোহাম্মেদ আল-দেহাইমি ও মালদ্বীপের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ড. মোহাম্মেদ আসিম সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতকালে কাতারের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। অন্যদিকে মালদ্বীপের হাইকমিশনার বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে গভীর সমুদ্রে মৎস্য সম্পদ আহরণ ও মাটি নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ও পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
২০২২ সালে কাতার ফুটবল বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়ার প্রস্তাব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ প্রেক্ষিতে কাতারের রাষ্ট্রদূত বলেন, শুধু ২০২২ সালের বিশ্বকাপ নয়, বাংলাদেশের লক্ষ্যমাত্রা ২০২১-এর মতো কাতারেরও লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ রয়েছে। আমাদের এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে লোকবল দরকার। আগামী ১০ দিনের মধ্যে কাতারের শ্রম মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে আসবেন বলেও জানান রাষ্ট্রদূত। রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। রূপকল্প ২০২১ লক্ষ্যমাত্রার কথা উল্লেখ করে আমমেদ বিন মোহাম্মেদ আল-দেহাইমি বলেন, বাস্তবতা হচ্ছে, ২০২১ সালের আগেই বাংলাদেশ তার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বাংলাদেশকে আরো উন্নত করতে চাই। সরকারের মূল লক্ষ্য, মানুষের কল্যাণ করা, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা। বাংলাদেশ ও কাতারের সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কাতার ও বাংলাদেশ দুই ভ্রাতৃপ্রতিম রাষ্ট্র ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক বন্ধনে আবদ্ধ। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ মুসলমান। বাংলাদেশ মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ককে প্রাধান্য দেয়। বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে সহযোগিতার নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরির ওপরও গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী দুই বছরের মধ্যে বাংলাদেশ এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ করবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী কাতার থেকে এলএনজি (তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) আমদানি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত সময়ে কাতার সফর ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে এক সঙ্গে কাজ করার কথা স্মরণ করেন। দুই দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের সফরের ওপর গুরুত্বারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে কাতারের আমির ও নিজের পক্ষ থেকে কাতারের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান শেখ হাসিনা
বাংলাদেশ থেকে মাটি নিতে আগ্রহী মালদ্বীপ ঃ
বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে গভীর সমুদ্রে মৎস্য সম্পদ আহরণে আগ্রহী মালদ্বীপ। গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত মালদ্বীপের হাইকমিশনার ড. মোহাম্মেদ আসিম এ আগ্রহের কথা জানান। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও গভীর সমুদ্রে যৌথভাবে মৎস্য আহরণে আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, দুই দেশ গভীর সমুদ্রে একসঙ্গে মৎস্য সম্পদ আহরণ করতে পারে। মালদ্বীপের হাইকমিশনার বাংলাদেশ থেকে মাটি নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, মালদ্বীপ চাইলে নিজেদের খরচে বাংলাদেশ থেকে মাটি নিতে পারে। সাক্ষাৎকালে মেডিকেলসহ বিভিন্ন বিভাগে বাংলাদেশে অধ্যয়নরত মালদ্বীপের শিক্ষার্থীদের কথা উল্লেখ করেন মোহাম্মেদ আসিম। এসময় প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে আরো দু’টি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে সরকারের উদ্যোগের কথা জানান। মালদ্বীপ হাইকমিশনার বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নের প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্টারনেটের মাধ্যমে ২০০ রকমের সেবা প্রদানের বিষয়টি উল্লেখ করেন। দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন নবনিযুক্ত হাইকমিশনার। বাংলাদেশ সবসময় মালদ্বীপের সঙ্গে সম্পর্ক সম্প্রসারণে প্রস্তুত বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। হাইকমিশনার মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন প্রধানমন্ত্রীকে।



 

Show all comments
  • Kalam ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১১:৪৮ এএম says : 0
    i agree with PM
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বাংলাদেশে আইএসের অস্তিত্ব নেই -প্রধানমন্ত্রী
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ