পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সৈনিক জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যিনি আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা তাকে মুক্ত করে নতুনভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছিল। এজন্যই এই দিনটি দেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। আজ সোমবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব মন্তব্য করেন।
৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী জিয়াউর রহমানের মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন ও মুনাজাত করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বর শুধু দিবস নয়। এটি দেশের মানুষের কাছে ছিলো যুদ্ধ পরবর্তী স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে সুসংহত করবার দিন। বাংলাদেশের শত্রুদের পরাজিত করে দেশপ্রেকি সৈনিক জনতা বাংলাদেশকে রক্ষা করবার মূলমন্ত্রে সেদিন উজ্জীবিত হয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আমরা পরবর্তীকালে ভয়াবহ একদলীয় শাসন ব্যবস্থা দেখেছি। সেটাকে পরিবর্তন করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে। আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নতুন অর্থনৈতিক ধারা চালু হয়েছিল। মুক্ত অর্থনীতির ধারা চালু হয়। একইসাথে জিয়াউর রহমানের জাতীয়তাবাদী দর্শন দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল।
তিনি বলেন, আমরা আজো বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ও বাংলাদেশকে ফিরে পাওয়ার জন্য ও অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখার জন্য লড়াই করছি। আমাদের নেতা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি ও দেশনায়ক তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং ৩৫ লাখ নেতাকর্মীর মামলা থেকে মুক্তি এবং সমৃদ্ধ অর্থনীতির জন্য লড়াই করছি। এই লড়াইকে আমরা আরো এগিয়ে নিবো। আজকের দিনে আমাদের শপথ দেশনেত্রীকে মুক্তি, তারেক রহমানকে ফিরিয়ে আনবো। দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনবো। এবং একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবো।
এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আমান উল্লাহ আমান, মো: আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, রুহুল কবির রিজভী, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, মীর সরফত আলী সপু, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, কৃষিবিদ গোলাম হাফিজ কেনেডি, শামীমুর রহমান শামীম, আমিনুল হক, আমিনুল ইসলাম সহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে একে একে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, মৎস্যজীবী দল, জাসাস, কৃষকদল, শ্রমিক দল, ওলামা দল, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন, ইউট্যাব, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এমট্যাব সহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, কেন্দ্রীয় নেতা রফিকুল ইসলাম, রফিক হাওলাদার, ডা. জাহেদুল কবির জাহিদ, সর্দার মো: নুরুজ্জামান, মৎস্যজীবী দলের রফিকুল ইসলাম মাহাতাব, মো: আব্দুর রহিম, তরিকুল ইসলাম মধু, নাদিম চৌধুরী, কৃষকদলের হাসান জাফির তুহিন, মো: মোশাররফ হোসেন, তকদির হোসেন জসিম, ওলামা দলের শাহ মোহাম্মদ নেছারুল হক, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম তালুকদার, কাজী মো: সেলিম রেজা, হাফেজ মাসুম বিল্লাহ, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, মজিবুর রহমান, রানা, মহিলা দলের হেলেন জেরিন খান, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, প্রকৌশলী হাসিন আহমেদ, ডা. মাসুদ আখতার জীত, প্রকৌশলী মাহবুব আলম, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহাম্মদ শামীম, কেএম ওয়াহিদুজ্জামান চুন্নু, প্রকৌশলী আইয়ুব হোসেন, প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান চৌধুরী, ড্যাবের অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদ, ডা. মো: আব্দুস সালাম, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, ডা. ফখরুজ্জামান ফখরুল, ডা. সায়ীদ মেহবুব উল কাদির, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ইউট্যাবের অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, অধ্যাপক মো: আলআমিন, অধ্যাপক ড. মো: হাসানুজ্জামান স্বপন, অধ্যাপক ড. মো: কামরুল আহসান, অধ্যাপক ড. মো: নূরুল ইসলাম, ছাত্রদলের কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, রাশেদ ইকবাল খান, আবু আফসান মো: ইয়াহিয়া, তবিবুর রহমান সাগর, মাহবুব মিয়া সহ হাজারো নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।