পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্ট : দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে জাতীয় উন্নয়ন অসম্ভব বলে মনে করেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা। তারা বলেন, চর হাওর বাঁওর অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ নজর দিতে হবে। উন্নয়ন সমন্বয় আয়োজিত ‘সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং অতি দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তারা এ মতামত ব্যক্ত করেছেন। মঙ্গলবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ওয়াইডাব্লিউসিএ মিলনায়তনে আয়োজিত এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ডেপুটি স্পিকার কৃষক-শ্রমিকের শ্রমে-ঘামে আজকের এই প্রবৃদ্ধি উল্লেখ করে বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিশেষ করে চর, হাওর, বাঁওর অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ নজর দিতে হবে। তাদের দরিদ্র রেখে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশপ্রেম এবং সাধারণের প্রতি মমত্ববোধের কারণেই আজ এসব প্রান্তিক জনগোষ্ঠী মধ্যম আয়ের জনতার কাতারে পৌঁছাতে সক্ষম হচ্ছে। তার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ এমডিজি অর্জনে সফল হয়েছে। এখন ২০৩০ সালের আগেই বাংলাদেশ এসডিজি অর্জনে সমর্থ হবে। আর এসডিজি অর্জন হলে সম্পদের বৈষম্য কমে যাবে। বাংলাদেশে অতি দরিদ্র বলে কোনো মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যে দ্রুত উন্নয়ন হচ্ছে তা এখন উন্নত বিশ্বের কাছে ঈর্ষার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থনীতিবিদ খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। প্রধান অতিথি ছিলেন ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। বৈঠকে সংসদ সদস্য সাগুফতা ইয়াসমিন, ছবি বিশ্বাস, ইসরাফিল আলম, টিপু সুলতান, মো. আয়েন উদ্দিন, গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স, ফরহাদ হাসেন, নুরুল ইসলাম ওমর ও জেবুন্নেসা আফরোজ এবং বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।