পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো আরেকটা ব্যর্থ ও অকার্যকর নির্বাচনের দায়ভার এ দেশের মানুষের পক্ষে নেওয়া সম্ভব নয়। আগামী জাতীয় নির্বাচন যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে বাংলাদেশ আফ্রিকার অনেক দেশের মতো অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেগতকাল দলের ঢাকা মহানগর সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসন ও নিপীড়নমূলক ব্যবস্থার বিদায় দিন; অধিকার, ইনসাফ ও মুক্তির লড়াই এগিয়ে নিন’ শিরোনামে সম্মেলনের আয়োজন করে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটি।
সাইফুল হক বলেন, বর্তমান সরকার জবরদস্তি করে ‘অবৈধ’ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গিয়ে দেশব্যাপী বিরোধীদের শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে হামলা, মামলা, গুলি করছে। আশার জায়গা হলো, মানুষ আজ ভয়কে জয় করেছে। মানুষ রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করেছে।
এ সময় বর্তমান সরকার সত্য স্বীকার করতে পারে না বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আগ্রাসী সরকার সত্যকে স্বীকার করতে পারে না। যেখানে হাজার হাজার মানুষ দেখছে জাল ভোট হচ্ছে, কেন্দ্রগুলো দখল করে নিচ্ছে নৌকার পক্ষের লোক—এগুলো আওয়ামী লীগের লোকদের চোখে পড়ে না। যে নির্বাচন কমিশন একটি উপনির্বাচন করতে পারে না, তারা কীভাবে জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনে ভোট পরিচালনা করবে, সেই প্রশ্নও রাখেন তিনি।
দেশের কেউ কী বিশ্বাস করে, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবে—এমন প্রশ্ন রেখে সাইফুল হক বলেন, দলীয় সরকারের অধীন কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার সুযোগ নেই। তাই নির্বাচনের আগে এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। ২০১৮ সালের মতো আওয়ামী লীগের তামাশার সংলাপে এবার কোনো বিরোধী দল যাবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।