পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের তৎকালীন মহাপরিচালক নিতাই চন্দ্র সূত্রধর ও পরিচাললক মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ঘুষ গ্রহণ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৬১টি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা কলেজের অধ্যক্ষকে এমপিওভুক্ত করার অভিযোগে এ মামলা করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক শিহাব সালাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, কোনো ধরনের যাচাই-বাছাই এবং প্রশাসনিক অনুমোদন ছাড়াই কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের অধীন ৬১টি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা কলেজের ৬১ জন অধ্যক্ষকে এমপিও তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের ইএমআইএস সেলের এমপিও ডাটাবেজের মাধ্যমে এমপিও তালিকাভুক্ত করেন অভিযুক্তরা। এর মাধ্যমে তারা প্রায় ১৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা সরকারি অর্থের ক্ষতিসাধন করেন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে নিজেরা লাভবান হয়ে এবং অপরকে লাভবান করার উদ্দেশ্যে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন। এছাড়া তারা অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে সরকারি অর্থেও ক্ষতিসাধন করায় দÐবিধি, ১৮৬০ এর ৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা প্রয়োগ করা হয় এজাহার।
দুদক সূত্র জানায়, ২০১০ সালের ২১ আগস্ট বিকেল ৩টা ২৩ মিনিট থেকে ৪টা ৫ মিনিটের মধ্যে ৬১টি টেকনিক্যাল বিএম (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট) কলেজের অধ্যক্ষকে এমপিও তালিকাভুক্ত করা হয়। কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের ইএমআইএস সেলে অবস্থিত এমপিও ডাটাবেজে কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের আইসিটি শাখার ‘গড়ংঃধভরু’ নামক ইউজার আইডি ও সংশ্লিষ্ট পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে তাদের এমপিওভুক্ত করা হয়।
অধিদফতরের মহাপরিচালক বিষয়টি অবগত থাকা সত্তে¡ও কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। বরং এতে মৌনসম্মতি দেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।