পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ ছিল ‘শহীদ জননী’ জাহানারা ইমামের। মারা যাওয়ার ২৮ বছর পর শেয়ার ও লভ্যাংশের অর্থ ফিরে পাচ্ছে তার পরিবার। জাহানারা ইমামের পক্ষে এসব নেবেন তার ছোট ছেলে সাইফ ইমাম জামীর। লভ্যাংশসহ বিনিয়োগকৃত শেয়ারের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকা। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ অর্থের চেক তুলে দেবেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম ও পুঁজিবাজার স্থিতিশীল তহবিলের (সিএমএসএফ) চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান।
জানা গেছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তালিকাভুক্ত কোম্পানি ‘দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড’-এর বেশ কিছু শেয়ারে বিনিয়োগ করেছিলেন জাহানারা ইমাম। বর্তমানে কোম্পানিটি ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটে (ওটিসি) রয়েছে। বর্তমানে প্রতি শেয়ারের দাম ১১০ টাকা। জাহানারা ইমাম ৬৫ বছর বয়সে ১৯৯৪ সালে মারা যান।
সূত্র জানায়, জাহানারা ইমামের বিনিয়োগ করা শেয়ার এবং ১৯৯৩ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সময়ে শেয়ারের লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৪২ হাজার ৪১০ টাকা, যা গত ২৮ বছর কোম্পানিটির কাছে ছিল। এখন অর্থ পরিশোধ করছে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল তহবিলে (সিএমএসএফ)। তহবিলটি গঠন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
সিএমএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মনোয়ার হোসেন বলেন, মঙ্গলবার সিএমএসএফ গোল্ডেন জুবিলি ফান্ড ও ইনভেস্টর ক্লেইম স্যাটেলমেন্ট প্রোগাম অনুষ্ঠিত হবে। এতে জাহানারা ইমামের এক লাখ ৪২ হাজার টাকাসহ মোট ৪২ বিনিয়োগকারীকে ৭০ লাখ টাকার ডেমু চেক দেওয়া হবে। পরে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়া হবে। এ ফান্ড গঠনের পর পাঁচ দফায় বিনিয়োগকারীদের এক কোটি টাকার বেশি দাবিহীনভাবে পড়ে থাকা টাকা বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।