পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বৈষম্যমুক্ত ও শোষণহীন সোনারবাংলা বিনির্মাণের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়গুলোর মাধ্যমে দেশের উপজেলাগুলোতে ন্যূনতম সমতা রক্ষা করে বরাদ্দ দেওয়া হয় বলে সংসদে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
মঙ্গলবার বিকেলে দশম জাতীয় সংসদের নবম অধিবেশনে নওগাঁ-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. ইসরাফিল হোসেনের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, জাতীয় পরিকল্পনার অভিন্ন খাতে বিদ্যমান নীতিমালার আলোকে ২০২১ সালে মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের লক্ষ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) সরকারি বিনিয়োগের অগ্রগামী ধারা অব্যাহত রয়েছে। এ লক্ষ্যে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত দেশব্যাপী ব্যাপক প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে আর্থ-সাামজিক উন্নয়নকে সুষম বন্টন এবং সমতাবিত্তিক বন্টন নিশ্চিত করা হচ্ছে। এ অর্থবছরে এডিপি প্রণয়নের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এডিপি ১৭টি খাতে বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে। এসব খাতের অধীনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া হয়ে থাকে। প্রণীত নীতিমালায় বাংলাদেশের সুষম উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এডিপির সুষম বন্টন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গৃহীত প্রকল্পে বরাদ্দ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সময় মন্ত্রণালয়/বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
অপর এক প্রশ্নে জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, গত দশ বছরে (২০০৫-০৬ অর্থবছর হতে ২০১৪-১৫ অর্থবছর) জেলাভিত্তিক বরাদ্দের কোন তথ্য নেই। তবে বিগত দশ বছরে লক্ষ্যমাত্রার গড়ে প্রায় ৯০ ভাগ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।