পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে কোন সফলতা নেই, অর্জন নেই। ভারত সফরে কি পেয়েছেন, যে স্মারকলিপি সই করেছেন সেগুলোর মধ্যে এক নদীর পানি বন্টন ছাড়া তো আর কিছু নাই। তাও কত কিউসেক পানি বণ্টন করেছেন। হাজারের কোটাও যায়নি। কয় বিঘা জমি সেচ দেওয়া যাবে তার মাধ্যমে। আর ওই নদী তো আমদেরই। এর বাইরে যে সমস্ত চুক্তি করেছেন তা একজন জয়েন সেক্রেটারি গেলেই করতে পারতো।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে দলটিতে নতুন সদস্যর যোগদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে মান্না বলেন, গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকেন। ত্রপরও আপনি তো আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী। আমার দেশে আমি আপনাকে জবরদখলদারি বলি, কিন্তু বিদেশের মাটিতে আপনি অপমানিত হন সেটা চাই না। মানুষ এখন বিদ্রোহ করতে চায় এদের বিরুদ্ধে। আমাদের উস্কানি দেয় জিজ্ঞাস করে এতদিন ধরে একটা সরকার আছে করেন কি? আমরা তো আমাদের কাজ করছি। কিন্তু এটা সত্য আমরা যা চাই, যখন চাই, যেরকম করে চাই তখনই সেরকম করে পারি না।
তিনি বলেন, অনেকে বলেন পারছেন না তো আওয়ামী লীগের সঙ্গে। তারা তো আছেই। আওয়ামী লীগকে কি হারাতে পারবেন? আমি মনে করি আওয়ামী লীগ হেরে গেছে। যেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল, সেই আওয়ামী লীগ মানে এখন পুলিশ লীগ। পুলিশ নাই, আওয়ামী লীগ নাই। পুলিশ নাই ১২ ঘণ্টাও আওয়ামী লীগ থাকতে পারবে না। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নাগরিক ঐক্যকে চ্যালেঞ্জ কররে পারে। একটা ডিভেট হতে পারে।
মান্না বলেন, আপনি বলছেন বাসায় আসেন চা খাওয়াবো। আবার বাসার আসার আগেই পথের মধ্যে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকবেন এরকম ৪২০ করার দরকার কি? না পারলে বলবেন পারছি না। দ্রব্যমূল্যর দাম কমাতে পারছেন না। আবার জীবনের নিরাপত্তাও দিতে পারেন না। গুম-খুন বন্ধ করতে পারেন না। সারা পৃথিবীর সামনে মাথা হেট করে ফেলেছেন, আপনার তো ক্ষমতায় থাকার অধিকার নাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।