পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুমিল্লায় কিশোর গ্যাংয়ের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বের জের ধরে নগর শিশু পার্ক সড়কে কাস্টমস অফিসের সামনে ঈগল গ্রুপের সদস্য শাহাদাত খুনের ঘটনায় সরাসরি জড়িত রতন গ্রুপের প্রধানসহ ৬ সদস্যকে আটক করেছে র্যাব কুমিল্লা সিপিসি-২ এর সদস্যরা।
গতকাল রোববার সকালে নগরীর শাকতলা কার্যালয়ে র্যাব কুমিল্লা সিপিসি-২ এর অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন সংবাদ সম্মেলনে জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কিশোর গ্যাং ঈগল গ্রুপ ও রতন গ্রুপের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ দ্বন্দ্বের জের ধরে ঈগল গ্রুপের সদস্য শাহাদাতকে গত শুক্রবার বিকেলে নগর শিশু পার্কে একা পেয়ে রতন গ্রুপের সদস্যরা ধাওয়া করে মিশনারি স্কুলের সামনে ছুরিকাঘাতে খুন করে। ঘটনার পর বিভিন্ন সময়ে নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে স্কুলের সাথে সরাসরি জড়িত ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- নগরীর ফৌজদারি এলাকার মফিজাবাদ কলোনির রতন গ্রুপের লিডার রতন, আকাশ, সিয়াম হোসেন, নগরীর ভাটপাড়া এলাকার তানজীদ, কালিয়াজুরী এলাকার ইয়াসিন আরাফাত রাসেল, সদরের বাগমারা গ্রামের আসিফ হোসেন রিফাত। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে ২টি সুইচ গিয়ার, ৪টি বড় ছোড়া এবং ১টি এন্টিকাটার উদ্ধার করা হয়েছে। র্যাব অধিনায়ক জানান, গ্রেফতারকৃতরা ওই খুনের সাথে সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লা নগর উদ্যান সড়কে মিশনারি স্কুলের সামনে খুন হয় শাহাদাত নামে এক কিশোর। নগরীর মোগলটুলি এলাকার গাড়ি চালক মোহাম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে। একসময় সে নগর উদ্যানের একটি রাইডের টিকেট কাউন্টারে চাকরি করতো। সে মোগলটুলী এলাকার কিশোর গ্যাং ঈগল গ্রুপের সক্রিয় সদস্যা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।